বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

যুক্তরাষ্ট্রের কুইন্স লাইব্রেরিতে ‘বাংলা কর্নার’

  •    
  • ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ২২:০২

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি বসবাস নিউ ইয়র্কের কুইন্স বোরোতে। সেখানে ইংরেজি, স্প্যানিশ ও চায়নিজ ভাষার পরেই বাংলার স্থান। সে কারণে কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরিতে বাংলা কর্নার বিশেষ তাৎপর্য বহন করবে। বাংলা কর্নারে মোট ৩০৯টি বই দিয়েছে বাংলাদেশ কনস্যুলেট। বইগুলোর বেশির ভাগই বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা। এ ছাড়া রয়েছে উপন্যাস ও গল্পসমগ্র।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরিতে ‘বাংলা কর্নার’ স্থাপন করা হয়েছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব বর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে এ উদ্যোগ নেন নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশ কনসাল জেনারেল। কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরির সহযোগিতায় মঙ্গলবার এই ‘বাংলা কর্নার’ স্থাপন করা হয়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশন উপলক্ষে বর্তমানে নিউ ইয়র্ক সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বাংলা কর্নারের উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আব্দুল মোমেন বলেন, ‘২০২১ সাল বিভিন্ন দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ বছর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। আর আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন।

‘আমরাই একমাত্র জাতি, যারা ভাষার জন্য রক্ত দিয়েছি। তাই ভাষার জন্য ভালোবাসা নিয়ে প্রবাসীরা তাদের সন্তানদের নিয়ে বাংলা কর্নারে আসবেন এবং বই পড়বেন বলে আশাবাদী।’

তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩২টি ভাষণের সংকলন ও প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ৭৫ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির লেখা বিশেষ সংকলন কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরিকে উপহার দেন। এসব বই কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরির প্রধান শাখায় ৬ মাস প্রদর্শিত হবে। এরপর বইগুলো লাইব্রেরির বিভিন্ন শাখায় রাখা হবে।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি বসবাস নিউ ইয়র্কের কুইন্স বোরোতে। সেখানে ইংরেজি, স্প্যানিশ ও চায়নিজ ভাষার পরেই বাংলার স্থান। সে কারণে কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরিতে বাংলা কর্নার বিশেষ তাৎপর্য বহন করবে।

বাংলা কর্নারে মোট ৩০৯টি বই দিয়েছে বাংলাদেশ কনস্যুলেট। বইগুলোর বেশির ভাগই বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা। এ ছাড়া রয়েছে উপন্যাস ও গল্পসমগ্র।

২০২০ সালে বাংলা কর্নার উদ্বোধনের কথা ছিল, করোনা মহামারির কারণে তা পিছিয়ে যায়।

অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন ছাড়াও আলোচনায় অংশ নেন নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা, কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরির প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডেনিস এম ওয়ালকট, নিউ ইয়র্কের স্টেট সিনেটর জন সি ল্যু, কুইন্স বোরোর প্রেসিডেন্ট ডোনাভান রিচার্ডস ও সাংবাদিক হাসান ফেরদৌস।

এ বিভাগের আরো খবর