বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সাবেক দুই ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের অভিযোগপত্র

  •    
  • ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ২০:০১

অভিযুক্তরা হলেন চট্টগ্রামের মেসার্স ইয়াসির এন্টারপ্রাইজের মালিক মোজাহের হোসেন, এবি ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আমজাদ হোসেন ও এবি ব্যাংক চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর পোর্ট কানেক্টিং রোড শাখার সাবেক ম্যানেজার নাজিম উদ্দিন। তারা সবাই পলাতক।

১৩৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় চট্টগ্রামের মেসার্স ইয়াসির এন্টারপ্রাইজের মালিক ও আরব বাংলাদেশ ব্যাংক লিমিটেডের (এবি ব্যাংক) সাবেক দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

২০১৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে মামলাটি করে দুদক।

দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সিরাজুল হক বুধবার বেলা ২টার দিকে চট্টগ্রাম বিশেষ জজ আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

অভিযুক্তরা হলেন চট্টগ্রামের মেসার্স ইয়াসির এন্টারপ্রাইজের মালিক মোজাহের হোসেন, এবি ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আমজাদ হোসেন ও এবি ব্যাংক চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর পোর্ট কানেক্টিং রোড শাখার সাবেক ম্যানেজার নাজিম উদ্দিন। তারা সবাই পলাতক।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, মেসার্স ইয়াসির এন্টারপ্রাইজের প্রোপ্রাইটর মোজাহের হোসেনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবি ব্যাংকের চট্টগ্রাম হালিশহর শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক নাজিম উদ্দিনের সুপারিশে ২০১২ সালে এবি ব্যাংক লিমিটেড প্রধান কার্যালয় শর্তসাপেক্ষে ৮৪ কোটি টাকার কম্পোজিট ঋণসুবিধা অনুমোদন করে। যার মধ্যে রিভলভিং এলসি ৮০ কোটি কোটি ও বিভি টাইম লোন ৪ কোটি টাকা।

দুদকের তদন্ত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এবি ব্যাংকের পোর্ট কানেক্টিং রোড শাখার ইভিপি ও শাখা ব্যবস্থাপক নাজির হোসেন মাত্র ১ কোটি ৮০ লাখ টাকার জমি সহায়ক জামানত নিয়ে মেসার্স ইয়াসির এন্টারপ্রাইজকে ঋণসুবিধার প্রস্তাব দেন। মালামাল সরবরাহের বিষয়টি নিশ্চিত না হয়েই তিনি বৈদেশিক ব্যাংকের দায় পরিশোধ করেছেন।

একইভাবে একই মঞ্জুরিপত্র অনুমোদনের আলোকে গ্রাহকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৩৪ কোটি ৯৯ লাখ ৮৬ হাজার ২৯০ টাকা মূল্যের একটি ইনল্যান্ড এলসি খোলা হয়। যার মধ্যে ৩১ কোটি ৪৯ লাখ ৯৬ হাজার ৬৬১ টাকার এলসি দায় পরিশোধ করা হয়। ঋণ মঞ্জুরিপত্রের শর্তানুযায়ী ৩১ অক্টোবর ২০১৩ তারিখের মধ্যে পুরো ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতা থাকলেও গ্রাহক কোনো অর্থ পরিশোধ না করে ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

এ বিভাগের আরো খবর