বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ইভানার মৃত্যু: ৭ নভেম্বর তদন্ত প্রতিবেদন চায় আদালত

  •    
  • ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১৮:৪৭

মামলার এজাহারে আমানুল্লাহ চৌধুরী মেয়ের মৃত্যুর জন্য ইভানার স্বামীর অন্য সম্পর্কে জড়িয়ে পড়াকে দায়ী করেছেন। একই সঙ্গে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করে এমন ওষুধ দেয়ায় আসামি করা হয়েছে চিকিৎসককেও।

ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাসটিকার ক্যারিয়ার গাইডেন্স কাউন্সিলর ইভানা লায়লা চৌধুরীকে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে করা মামলায় ৭ নভেম্বর তদন্ত প্রতিবেদন জমার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

রোববার মামলার এজাহার গ্রহণের পর এ আদেশ দেয় ঢাকার মহানগর হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালত। এ সময় শাহবাগ থানা পুলিশকে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন আদালতে জমা দেয়ারও নির্দেশ দেন বিচারক।

বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন শাহাবাগ থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা ও পুলিশের উপপরিদর্শক মো. নিজাম উদ্দিন।

এর আগে শনিবার রাতে ইভানার মৃত্যু ঘটনায় দুই জনকে আসামি করে শাহবাগ থানায় মামলা করেন তার বাবা আমান উল্লাহ চৌধুরী।

এরা হলেন ইভানার স্বামী আবদুল্লাহ মাহমুদ হাসান রুম্মান ও ইমপালস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক মুজিবুল হক মোল্লা।

মামলার এজাহারে আমানুল্লাহ চৌধুরী মেয়ের মৃত্যুর জন্য ইভানার স্বামীর অন্য সম্পর্কে জড়িয়ে পড়াকে দায়ী করেছেন। একই সঙ্গে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করে এমন ওষুধ দেয়ায় আসামি করা হয়েছে চিকিৎসককেও।

মামলার এজাহারে বলা হয়, চিকিৎসকের (নেফ্রোলজিস্টের) পরামর্শপত্র অনুযায়ী ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ইভানাকে গত এক বছর ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হচ্ছিল। ইভানা তার বন্ধুদের জানান, প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলার জন্য তার স্বামী রুম্মান তাকে (ইভানাকে) ঘুমের ওষুধ খাওয়াতেন।

১৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে শাহবাগের নবাব হাবিবুল্লাহ রোডে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের পেছনে) দুই ভবনের মাঝখান থেকে ইভানা লায়লা চৌধুরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়।

ইভানা লায়লা চৌধুরী দুই সন্তানের জননী ছিলেন। ছেলের বয়স ৮ আর মেয়ের বয়স ৬।

এ বিভাগের আরো খবর