বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আদালতে ইভ্যালির রাসেল-শামীমা

  •    
  • ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১৪:২১

রাসেল ও শামীমাকে বেলা ৩টার দিকে মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলামের আদালতে তোলা হবে বলে নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা, উপপরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন।

আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে নেয়া হয়েছে।

গুলশান থানা থেকে বেলা দেড়টার দিকে এ দম্পতিকে নিয়ে সিএমএম আদালতের উদ্দেশে রওনা হয় পুলিশ। ২টার দিকে তাদের বহনকারী গাড়ি আদালত চত্বরে পৌঁছায়।

রাসেল ও শামীমাকে বেলা ৩টার দিকে মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলামের আদালতে তোলা হবে বলে নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা, উপপরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন।

ইভ্যালির দুই কর্মকর্তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করবে পুলিশ।

এ ‍দুজনের নামে বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর গুলশান থানায় করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান নিউজবাংলাকে বিষয়টি জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘র‌্যাব হেডকোয়ার্টার থেকে দুজনকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে ব্যবহৃত দুটি স্যামসাং মোবাইল, একটি সিম কার্ড জব্দ করা হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হবে।’

রাসেল ও শামীমাকে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডের বাসা থেকে বৃহস্পতিবার বিকেলে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। শুক্রবার দুপুরে দুজনকে গ্রেপ্তার নিয়ে কুর্মিটোলায় নিজেদের সদরদপ্তরে ব্রিফ করে র‌্যাব।

ব্রিফিংয়ে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন জানান, গ্রাহকদের দেনা পরিশোধের সক্ষমতা ছিল না ইভ্যালির। এ কারণে সিইও রাসেল চেষ্টা করছিলেন বড় কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে দায়সহ প্রতিষ্ঠানটি বিক্রি করে দিতে। বিক্রি করতে না পারলে প্রতিষ্ঠানটিকে দেউলিয়া ঘোষণার পরিকল্পনাও ছিল তার।

র‌্যাবের এ কর্মকর্তা জানান, ২০২১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ইভ্যালির দেনা ৪০৩ কোটি টাকা। আর প্রতিষ্ঠানটির হাতে থাকা সম্পদের মূল্য ৬৫ কোটি টাকা।

র‌্যাব আরও জানায়, বিভিন্ন পণ্য বাবদ গ্রাহকের কাছ থেকে কোম্পানিটি নিয়েছিল ২১৪ কোটি টাকা। ইভ্যালির কাছে বিভিন্ন কোম্পানি ও গ্রাহকের পাওনা ১৯০ কোটি টাকা।

এ বিভাগের আরো খবর