বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

উড়তে থাকা সোনালী পেপারে ২০ শতাংশ বোনাস, শেয়ারে ২ টাকা লভ্যাংশ

  •    
  • ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ০১:৫৮

সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস গত আট বছরের মধ্যে ২০২১ সালের জন্য সবচেয়ে বেশি লভ্যাংশ দিয়েছে শেয়ারধারীদের। এ নিয়ে টানা দুই বছর নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পেপার অ্যান্ড প্রিন্টিং খাতের দর বৃদ্ধিতে উড়তে থাকা সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস তার শেয়ারধারীদের ২০ শতাংশ বোনাসসহ প্রতি শেয়ারে ২ টাকা নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির বোর্ড সভা শেষে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

জুন ক্লোজিংয়ের এই কোম্পানিটি ২০২১ সালের জন্য যে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, সেখানে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৮৯ পয়সা। এ সময়ে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য ২৮৪ টাকা ৩৪ পয়সা।

আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৬১ পয়সা। এ ছাড়া শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য ছিল ৩০৭ টাকা ৮৮ পয়সা।

সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস গত আট বছরের মধ্যে ২০২১ সালের জন্য সবচেয়ে বেশি লভ্যাংশ দিয়েছে শেয়ারধারীদের। এ নিয়ে টানা দুই বছর নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি।

২০১১ ও ২০১২ সালে ৬ শতাংশ বোনাস দিয়েছে সোনালী পেপার।

২০১৩ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ১০ শতাংশ করে বোনাস পেয়েছেন এই কোম্পানির শেয়ারধারীরা। ২০২০ সালে বোনাসের সঙ্গে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশও দিয়েছিল কোম্পানিটি।

এ বছরের মে মাসে সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড ঘোষণা করে তাদের নতুন প্রোডাকশন লাইনের। যেখান থেকে প্রতিদিন এক লাখ পিস পণ্য উৎপাদন করা সম্ভব বলে বিনিয়োগকারীদের জানানো হয়। এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস বা শেয়ারের প্রান্তসীমা ছিল ২৭৩ টাকা।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ৩ জুন যখন কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস বাতিল করে, তখন ১১ কার্যদিবস টানা শেয়ার দর কমে ২৭ জুন শেয়ার দর নেমে আসে ১৯৭ টাকা ৪০ পয়সায়।

এরপর থেকেই মূলত কোম্পানিটির শেয়ার দর বৃদ্ধির সিঁড়িতে পা রাখে, যা এখনও পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে।

সর্বশেষ বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪৫২ টাকা ৫০ পয়সায়। যদিও এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ছিল ৭৪৭ টাকা ১০ পয়সা।

মাত্র চার মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি দর বেড়েছে ১৭৪ দশমিক ৮২ শতাংশ।

তখন থেকেই মূলত দাম বাড়ার সিঁড়িতে ওঠে কোম্পানিটি।

এ বিভাগের আরো খবর