দুর্নীতির মামলায় কেয়া কসমেটিকস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আবদুল খালেক পাঠান হাইকোর্টে আগাম জামিন আবেদন করেছেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আবদুল খালেক পাঠান ছাড়াও তার স্ত্রী এবং তিন সন্তানের জামিন চাওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
আবদুল খালেক পাঠান, তার স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় তাদের নামে পৃথক পাঁচটি মামলা হয়। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. শফি উল্লাহ বাদী হয়ে এসব মামলা করেন।
মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৮৩ কোটি ৮৪ লাখ ৮০ হাজার ২৬৪ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ৯৬ কোটি ২৯ লাখ ৭২ হাজার ৭৩৯ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
পাঁচ মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারাসহ মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ২০১২-এর ৪ (২) ধারায় তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।
হাইকোর্ট সূত্র জানায়, আসামিদের জামিন আবেদনটি বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এস এম মজিবুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি হতে পারে।