বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

টানা ছয় বছর শীর্ষ করদাতার সম্মাননা গ্রামীণফোনের

  •    
  • ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ২১:২১

কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে জাতীয় কোষাগারে অবদান রাখছে গ্রামীণফোন। এক্ষেত্রে আমাদের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে বলে আমরা সম্মানিত বোধ করছি। সামনের দিনগুলোতে ডিজিটাল বাংলাদেশের সম্পূর্ণ সম্ভাবনা উন্মোচনে আরও অবদান রাখতে চাই।’

টানা ছয় বার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সর্বোচ্চ করদাতা হয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মোবাইল টেলিকম অপারেটর গ্রামীণফোন। ২০২০-২০২১ সালে কোম্পানিটি কর হিসেবে ৩৮৮৯ কোটি টাকা জমা করেছে রাষ্ট্রীয় তহবিলে।

মঙ্গলবার রাজধানীর স্কাইসিটি হোটেলে বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ-ট্যাক্স) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সেবা ও অন্যান্য খাতে শীর্ষ করদাতা হিসাবে কোম্পানিটিকে সম্মাননা দেয়া হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সিনিয়র সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমসহ এনবিআর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

গ্রামীণ ফোন ছাড়াও ছয়টি খাতের ৩২টি প্রতিষ্ঠানকে স্বীকৃতি দিয়েছে এনবিআর।

গ্রামীণফোনের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান অনুষ্ঠানে সম্মাননা গ্রহণ করেন। কোম্পানিটির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ইয়েন্স বেকার এবং মো. মহসিন (হেড অব করপোরেট ট্যাক্স) অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

২০১৫-২০১৬, ২০১৬-২০১৭, ২০১৭-২০১৮, ২০১৮-২০১৯ এবং ২০১৯-২০২০ সালেও জাতীয় পর্যায়ে এনবিআরের সর্বোচ্চ করদাতার স্বীকৃতি লাভ করে গ্রামীণফোন।

কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে জাতীয় কোষাগারে অবদান রাখছে গ্রামীণফোন। এক্ষেত্রে আমাদের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে বলে আমরা সম্মানিত বোধ করছি। সামনের দিনগুলোতে ডিজিটাল বাংলাদেশের সম্পূর্ণ সম্ভাবনা উন্মোচনে আরও অবদান রাখতে চাই।’

তিনি বলেন, ‘স্বনির্ভর ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে অবদান রাখার জন্য এলটিইউ-ট্যাক্স কর্তৃপক্ষকেও অভিনন্দন জানাই। এ অর্জন এনবিআরের ডিজিটালাইজেশন, অটোমেশন এবং প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকদের দায়িত্বশীল প্রচেষ্টার একটি সফল অর্জন।

‘এ বছর এলটিইউ-ট্যাক্স’র রাজস্ব লক্ষ্য অর্জন দেশের অর্থনীতির জন্য সফলতা এনেছে। একই সঙ্গে এটি ইতিবাচক ধারণা তৈরি করেছে যে, কোভিড-১৯ এর বিভিন্ন প্রতিকূলতা সত্ত্বেও শিল্পখাতগুলো তাদের অবস্থান ধরে রাখতে সক্ষম।’

২০২০-২০২১ অর্থবছরে এলটিইউ-ট্যাক্স ২৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব লক্ষ্য অর্জন করেছে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে কোম্পানিটি প্রতি বছরই বিনিয়োগকারীদেরকে আকর্ষণীয় লভ্যাংশ ঘোষণা করে আসছে।

২০২০ সালে শেয়ার প্রতি ২৭ টাকা ৫০ পয়সা করে লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি।

চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে শেয়ার প্রতি ১২ টাকা ৮৯ পয়সা আয় করে ১২ টাকা ৫০ পয়সাই অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

২০০৯ সালে ৭০ টাকা করে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির সবশেষ শেয়ার মূল্য ৩৭৯ টাকা ৭০ পয়সা।

এ বিভাগের আরো খবর