বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

অবশেষে মুনাফায় ফিরল বাটা শু

  •    
  • ২৬ আগস্ট, ২০২১ ২১:২৪

২০২০ সালে করোনার প্রাদুর্ভাবে বাটা শু লোকসানে পড়ে। লোকসানের অঙ্কটাও ছিল চমকানো। মার্চে করোনা সংক্রমণের পর ৬৬ দিনের যে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল, তাতে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কোম্পানিটি।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি বাটা শু অবশেষে একটি প্রান্তিকে মুনাফায় ফিরল, যদিও অর্ধবার্ষিক হিসাবে এখনও তারা লোকসানেই।

গত এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১৫ পয়সা মুনাফা করতে পেরেছে কোম্পানিটি।

তবে এই মুনাফার পরেও চলতি বছর অর্ধবার্ষিকে জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত হিসাবে শেয়ার প্রতি লোকসান ২ টাকা ৪৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে এই লোকসান ছিল ৫১ টাকা ৬৭ পয়সা।

জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩ টাকা ৫৮ পয়সা।

বৃহস্পতিবার বাটার পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এই আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদনের পর প্রকাশ করা হয়।

২০২০ সালে করোনার প্রাদুর্ভাবে বাটা শু লোকসানে পড়ে। লোকসানের অঙ্কটাও ছিল চমকানো। মার্চে করোনা সংক্রমণের পর ৬৬ দিনের যে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল, তাতে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কোম্পানিটি। এরপর চারটি প্রান্তিকে এই প্রথম তারা লোকসানের বৃত্ত থেকে বের হতে পারল।

এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত শেয়ার প্রতি ৫৩ টাকা ৭৪ পয়সা লোকসান দিয়েছিল কোম্পানিটি। সাধারণ ছুটি শেষে জুনে অর্থনীতি চালু হলেও বাটার লোকসান কিছুটা কমেছে কেবল।

সাধারণ ছুটি শেষে জুলাই থেকে অর্থনীতির চাকা ঘুরতে শুরু করলে বাটার লোকসানও কিছুটা কমে আসে। তবে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসেও লোকসান ছিল ব্যাপক। সে সময় শেয়ার প্রতি কোম্পানিটি লোকসান দেয় ৩৭ টাকা ৫৫ পয়সা।

এরপর অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত শেষ প্রান্তিকে লোকসান হয় আরও ৫ টাকা ৬৫ পয়সা। ২০২০ সালে সব মিলিয়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয় ৯৬ টাকা ৯৪ পয়সা।

তবে এত বিপুল পরিমাণ লোকসান দেয়ার পরেও বিনিয়োগকারীদেরকে শেয়ার প্রতি আড়াই টাকা লভ্যাংশ দিয়েছে বাটা শু। কোম্পানিটির বিপুল পরিমাণ রিজার্ভ থেকে দেয়া হয়েছে এই লভ্যাংশ।

এ বিভাগের আরো খবর