বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

রাঙামাটিতে নতুন বৌদ্ধ বিহার

  •    
  • ২৬ আগস্ট, ২০২১ ২০:০১

পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতায় পাহাড়ে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করছে বর্তমান সরকার। এরই অংশ হিসেবে রাঙামাটির জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে ‘রাজমনি পাড়া সীবলী বন বিহারটি’ নির্মাণ হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।’

বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের দীর্ঘদিনের দাবি আর আশা-আকাঙক্ষার পরিশেষে রাঙামাটিতে নির্মিত হলো ‘রাজমনি পাড়া সীবলী বন বিহার’ নামে একটি বৌদ্ধ বিহার।

রাঙামাটি পৌর এলাকার ভেদভেদী কলেজগেটসংলগ্ন রাজমনি পাড়ায় বৌদ্ধ বিহারটি নির্মাণ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড।

জানা যায়, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের উদ্যোগে ৬০ লাখ টাকার সরকারি বরাদ্দে ২০১৮-১৯ অর্থবছর শুরু হওয়া বৌদ্ধ বিহারের নির্মাণকাজ শেষ হয় চলতি বছর।

২০ আগস্ট বৌদ্ধ বিহারটির উদ্বোধন করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা। এ সময় সাবেক সংসদ সদস্য ফিরোজা বেগম চিনু, উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান আশীষ কুমার বড়ুয়া, নির্বাহী প্রকৌশলী তুষিত চাকমা, পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর রবি মোহন চাকমা, বিহার পরিচালনা কমিটির উপাসক শ্যামলী চাকমা উপস্থিত ছিলেন।

পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতায় পাহাড়ে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করছে বর্তমান সরকার।

এরই অংশ হিসেবে রাঙামাটির জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে ‘রাজমনি পাড়া সীবলী বন বিহারটি’ নির্মাণ হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।’

রাজমনি পাড়া সীবলী বন বিহার পরিচালনা কমিটির সভাপতি যুবলাল চাকমা বলেন, ‘এলাকাবাসীর নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ২০১৩ সালে বিহারটির স্থাপনার কাজ শুরু হয়েছিল। পরে সাবেক সংসদ সদস্য ফিরোজা বেগম চিনুর সার্বিক সহযোগিতায় প্রকল্প হাতে নিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড।

পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রতি এলাকাবাসীর পক্ষে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বিহার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুকৃতিময় চাকমা বলেন, ‘সরকারি অর্থায়নে বিহারটি নির্মিত হওয়ায় এলাকার জনগণ খুশি। এর ফলে আশপাশে এলাকার বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অসংখ্য পুণ্যার্থীর ধর্মীয় কর্মযজ্ঞ সম্পাদনের সুযোগ তৈরি হয়েছে। বিহারটি মূলত সর্বজনপূজ্য বনভান্তের অন্যতম উত্তরসূরি শ্রীমৎ ধর্মতিয্য ভান্তের পবিত্র অনুভূতি থেকেই গড়ে তোলা হয়েছে। এটি অদূর ভবিষ্যতে একটি অন্যতম ধর্মীয় তীর্থস্থান হয়ে উঠবে।

এ বিভাগের আরো খবর