বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সংক্রমণ বাড়লে মাঝপথেই বন্ধ হতে পারে বইমেলা

  •    
  • ১৬ মার্চ, ২০২১ ১৩:৩৪

সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘যদি মেলা শুরুর পর করোনা সংক্রমণ বেড়ে যায়, তাহলে বন্ধ করে দিতে হতে পারে।’

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়লে মাঝপথেই অমর একুশে গ্রন্থমেলা বন্ধ করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

মেলা শুরুর আগে মঙ্গলবার বাংলা একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।

করোনায় এবার দেড় মাস পিছিয়ে মেলা শুরু হচ্ছে ১৮ মার্চ। মেলা শেষ হওয়ার কথা রয়েছে ১৪ এপ্রিল।

সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘যদি মেলা শুরুর পর করোনা সংক্রমণ বেড়ে যায়, তাহলে বন্ধ করে দিতে হতে পারে।’

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলা একাডেমি আয়োজিত মেলাটি এবার উৎসর্গ করা হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে। এবারের বইমেলার মূল থিম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি বইমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ দিন তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা ‘আমার দেখা নয়া চীন’ গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের মোড়কও উন্মোচন করবেন।

একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় ১৫ লাখ বর্গফুট জায়গায় বসছে মেলা। একাডেমি প্রাঙ্গণে ১০৭ প্রতিষ্ঠানের ১৫৪টি স্টল এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৪০৩ প্রতিষ্ঠানকে ৬৮০টি স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। মেলায় ৩৩টি প্যাভিলিয়ন থাকছে।

এবারও লিটল ম্যাগাজিন চত্বর বসছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। সেখানে ১৩৫টি লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দের পাশাপাশি পাঁচটি উন্মুক্ত স্টলসহ ১৪০টি স্টল দেয়া হয়েছে।

মেলায় একক ক্ষুদ্র প্রকাশনা সংস্থা এবং ব্যক্তি উদ্যোগে যারা বই প্রকাশ করেছেন তাদের বই বিক্রি ও প্রদর্শনের ব্যবস্থা থাকবে।

এবারও শিশুচত্বর দেয়া হয়েছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে। করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রথম দিকে শিশু প্রহর থাকছে না।

মেলায় প্রতিদিন বিকেল ৪টায় বইমেলার মূল মঞ্চে সেমিনার হবে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে হবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সেমিনার।

২০২০ সালে প্রকাশিত গ্রন্থ থেকে গুণগতমান বিচারে সেরা বইয়ের জন্য প্রকাশককে ‘চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার’ এবং শৈল্পিক বিচারে সেরা বই প্রকাশের জন্য তিন প্রতিষ্ঠানকে ‘মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ দেয়া হবে।

শিশুতোষ গ্রন্থের মধ্য থেকে গুণগত মান বিচারে একটি প্রতিষ্ঠানকে ‘রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার’ এবং এ বছরের মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে স্টলের নান্দনিক সাজসজ্জায় শ্রেষ্ঠ বিবেচিত প্রতিষ্ঠানকে ‘কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ দেয়া হবে।

এ বিভাগের আরো খবর