বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আরও বড় পরিসরে বইমেলা, প্রস্তুতি দেখলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

  •    
  • ১২ মার্চ, ২০২১ ১৭:২৪

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এবার বইমেলার পরিধি আগেরবারের চেয়ে অনেক বেশি। প্রায় ওয়ান থার্ড বেশি জায়গা নিয়ে এবার বইমেলা হচ্ছে। ১৫ লাখ বর্গফুটের জায়গাজুড়ে হবে এই বইমেলা।’

আর পাঁচ দিন পর শুরু হচ্ছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা। করোনাভাইরাস মহামারির কারণে এবার দেড় মাস পিছিয়ে মেলা শুরু হচ্ছে ১৮ মার্চ। তারই প্রস্তুতি দেখেছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

শুক্রবার বেলা আড়াইটায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘুরে মেলার সার্বিক প্রস্তুতি পরিদর্শন করেন তিনি।

পরিদর্শন শেষে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এবার বইমেলার পরিধি আগেরবারের চেয়ে অনেক বেশি। প্রায় ওয়ান থার্ড বেশি জায়গা নিয়ে এবার বইমেলা হচ্ছে। ১৫ লাখ বর্গফুটের জায়গাজুড়ে হবে এই বইমেলা।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এবার করোনার কারণে তো আমরা সমস্যায় আছি। করোনার প্রকোপটা আবার দুই-তিন দিন ধরে বাড়ছে। এতে আবার ভীতিকর অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে যেন বইমেলা করা যায় সে জন্য সবার সহযোগিতা লাগবে। দর্শনার্থী-ক্রেতা, প্রকাশক সবার সহযোগিতা লাগবে। আমরা চেষ্টা করব ভালোভাবে মেলাটা করার জন্য।’

Caption

এবার বইমেলায় ৫২২টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এসব প্রতিষ্ঠানকে ৮০৭ ইউনিটে বিন্যস্ত করা হয়েছে। ৩৩টি প্যাভিলিয়ান আছে। সরকারিসহ সব প্রকাশনা ও বিক্রয় সংস্থা মেলায় অংশ নেবে।’

স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে কী ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য আমরা প্রত্যেকটা প্রবেশপথে জীবাণুনাশক ট্যানেল করছি। মাস্ক ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারবে না, নো মাস্ক, নো এন্ট্রি থাকছে। মেলায় ঢোকার পর তারা যেন হাতে স্যানিটাইজার দেয়, মাস্ক না খোলে সেসব দেখার জন্য পরিদর্শক টিম থাকবে।’

এবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘আমরা চারটা শেল্টার সেন্টার করেছি। স্বাভাবিক ঝড়ঝাপ্টায় সেখানে আশ্রয় নিয়ে পারবেন প্রকাশকরা। কিন্তু যদি খুবই বড় ধরনের দুর্যোগ হয় সেটা ভিন্ন কথা।’

বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মেলার মাঠ ঘুরে স্টল, প্যাভিলিয়ন ও অবকাঠামো নির্মাণে কারিগরদের ব্যস্ত সময় পার করতে দেখা গেছে।

মেলার মাঠজুড়ে পুরোদমে চলছে স্টল নির্মাণের কাজ। ইতিমধ্যে শিশু চত্বরের বেশ কয়েকটি স্টলসহ শতাধিক স্টলের কাঠামো দাঁড়িয়ে গেছে।

১৮ মার্চ বিকেল ৪টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বইমেলার উদ্বোধন করবেন।

রোববার থেকে বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত বইমেলা সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

এ ছাড়া সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার ও শনিবার বেলা ১১টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।

এ বিভাগের আরো খবর