বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এবার নাম হলো জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস

  •    
  • ৯ আগস্ট, ২০২১ ১৪:২৩

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল বলেন, ‘জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর ৮ ধারা অনুযায়ী শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন, কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন করতে হবে। এটাকে আরও ইফেক্টিভ করার জন্য দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাতে সাধারণ মানুষ আরও উদ্বুদ্ধ হয়।’

জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে উৎসাহ দিতে ৬ অক্টোবরকে ‘জাতীয় জন্ম নিবন্ধন দিবস’ নাম বদলে ‘জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস’ ঘোষণা করেছে সরকার।

মন্ত্রিসভা বৈঠকে সোমবার এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠক শেষে দুপুরে সচিবালয়ে সরকারের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় মন্ত্রিসভা বৈঠক। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। আর মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা যোগ দেন সচিবালয় থেকে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, দিবসটি উদ্‌যাপনের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারিকার এতদ্‌বিষয়ক পরিপত্রের ‘গ’ ক্রমিকে অন্তর্ভুক্ত করতে প্রস্তাব অনুমোদন হয়।

স্থানীয় সরকারের বিভাগের প্রস্তাবটি অনুমোদনের কারণ ব্যাখ্যায় সচিব বলেন, ‘এসজিজির একটা লক্ষ্যমাত্রা আছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের ৮০ শতাংশ জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধন কমপ্লিট করতে হবে। ওয়ান অব দ্য টার্গেট।’

জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে উৎসাহিত করার লক্ষ্য নিয়ে এ সিদ্ধান্ত বলেও জানান খন্দকার আনোয়ারুল।

তিনি বলেন, ‘জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর ৮ ধারা অনুযায়ী শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন, কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন করতে হবে। এটাকে আরও ইফেক্টিভ করার জন্য দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাতে সাধারণ মানুষ আরও উদ্বুদ্ধ হয়।’

সচিব বলেন, ‘এ বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ক্যাবিনেটকে একটা ইনিশিয়েটিভ নিয়ে একটা কোঅর্ডিনেশন যেন করা হয়।’

সিটি করপোরেশন ও ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্ব হলো জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করা। ইউনিয়ন পরিষদে নিবন্ধন জন্ম মৃত্যু রেজিস্ট্রার আছে বলেও জানান তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর