বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘হাসপাতাল, চিকিৎসক বাড়িয়ে করোনা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না’

  •    
  • ২৬ জুলাই, ২০২১ ১৯:০৩

সবাইকে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা ও মাস্ক পরার আহ্বান জানিয়ে খন্দকার আনোয়ারুল বলেন, ‘একমাত্র মানুষ যদি মাস্ক না পরে, দূরত্ব না মানে ইট উইল বি অলমোস্ট ইমপসিবল।’

মানুষ সচেতন হয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চললে, হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা বাড়িয়ে, চিকিৎসক বাড়িয়ে, চিকিৎসা দিয়ে করোনাভাইরাসকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন বলেন, ‘হাসপাতালের সিট বাড়িয়ে, ডাক্তার বাড়িয়ে, ট্রিটমেন্ট দিয়ে এগুলো (করোনা) নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। ইউরোপের দেশগুলো দেখেন, স্পেন, ডেনমার্ক, সুইডেন, নরওয়ে, জার্মানি। জার্মানিতে তো অসহায় হয়ে পড়েছিল। ইন্ডিয়ার অবস্থা দেখেন, কী হয়েছে।’

সবাইকে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা ও মাস্ক পরার আহ্বান জানিয়ে খন্দকার আনোয়ারুল বলেন, ‘একমাত্র মানুষ যদি মাস্ক না পরে, দূরত্ব না মানে ইট উইল বি অলমোস্ট ইমপসিবল।’

সৌদি আরবের করোনা নিয়ন্ত্রণে সাফল্যের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘মক্কা-মদিনা দেখেন, মদিনার ভেতরে ৩ ফিটের মধ্যে কাউকে আসতে দিবে না। মক্কাতে আপনি খেয়াল করে দেখেছেন কিনা, নামাজ বা তাওয়াফ করে, কী রকম ডিসিপ্লিন মেনে চলছে মানুষ। সেগুলো আমাদের খেয়াল করতে হবে। সে জন্যই সৌদি আরব নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে।’

বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ানো বা আরও কঠোর করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোনো নির্দেশনা দিয়েছেন কী-না জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘কালকে আমরা মিটিংয়ে বসবো, তারপর সিদ্ধান্ত।’

মঙ্গলবার দেড়টায় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সভাপতিত্বে এ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

বিধিনিষেধেও বেসরকারি অনেক অফিস খোলা থাকার বিষয়ে খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের নজরে আনা হলে তিনি উল্টো বলেন, ‘কোন অফিস খোলা?’

কোনো কল-কারখানা খোলা হচ্ছে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে গতকালকেও ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের এডিশনাল আইজির সঙ্গে কথা হয়েছে, অফিসগুলোর কিছু মেশিন চালু রাখতে হয়। ওই টেকনিক্যাল (কর্মী) যায়-আসে।’

তিনি আরও বলেন, ‘অনেক জিনিস আছে, সার্ভিসিং করতে হয়, এগুলো তারা করতেছে। এগুলো আমাদের মোবাইল কোর্ট চেকিং করছে।'

এ বিভাগের আরো খবর