বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দণ্ডিত হলে অবসর সুবিধা না কাটার প্রস্তাবে মন্ত্রিসভার ‘না’

  •    
  • ২৬ জুলাই, ২০২১ ১৭:১৩

‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’-এর ৫১(৪) ধারায় বলা হয়েছে—‘অবসর সুবিধা ভোগী কোনো ব্যক্তি গুরুতর অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত বা কোনো গুরুতর অসদাচরণের দোষে দোষী সাব্যস্ত হইলে, কারণ দর্শাইবার যুক্তিসঙ্গত সুযোগ প্রদান করিয়া, সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ, তাহার অবসর সুবিধা সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বাতিল, স্থগিত বা প্রত্যাহার করিতে পারিবে।’

সরকারি চাকরি আইন অনুযায়ী, প্রজাতন্ত্রের চাকরিজীবীদের কেউ অবসর নেয়ার পর দুর্নীতির দায়ে দণ্ডিত হলে তার অবসর সুবিধা বাতিলের বিধান আছে সরকারের হাতে। এ বিধান বাদ দিতে মন্ত্রিসভায় প্রস্তাব আনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কিন্তু তাতে সায় দেয়নি মন্ত্রিসভা।

মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সোমবার দুপুরে এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত হয় ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠক। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। আর মন্ত্রিসভার সদস্যরা যোগ দেন সচিবালয় থেকে।

আগের আইনে কিছু করণিক ভুল সংশোধন করে ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) আইন, ২০২১’ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’-এর ৫১(৪) ধারায় বলা হয়েছে—‘অবসর সুবিধা ভোগী কোনো ব্যক্তি গুরুতর অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত বা কোনো গুরুতর অসদাচরণের দোষে দোষী সাব্যস্ত হইলে, কারণ দর্শাইবার যুক্তিসঙ্গত সুযোগ প্রদান করিয়া, সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ, তাহার অবসর সুবিধা সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বাতিল, স্থগিত বা প্রত্যাহার করিতে পারিবে।’

খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘এই ধারাটি বাতিলের প্রস্তাব করা হয়েছিল। ক্যাবিনেট সেটা অ্যাগ্রি করেনি। ক্যাবিনেট আগেরটিই বহাল রেখেছে।’

অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) থাকা সরকারি কর্মীদের বিদেশ যেতে বা অন্য কোথাও চাকরিতে যোগ দিতে অনুমতি লাগে না বলেও উল্লেখ রয়েছে সরকারি চাকরি আইনে।

সচিব বলেন, ‘এই ধারা সংশোধন করে সরকারের অনুমতি নেয়ার বিধান যুক্তের প্রস্তাব করেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রিসভা তাও অনুমোদন করেনি।’

এ বিভাগের আরো খবর