বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘সকলের জন্য দৃষ্টি’ রেজুলেশন পাশ

  •    
  • ২৫ জুলাই, ২০২১ ০১:৩১

প্রতিরোধযোগ্য অন্ধত্বের শিকার এক দশমিক এক বিলিয়ন মানুষকে ২০৩০ সালের মধ্যে চক্ষু স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ করে দেয়ার অঙ্গীকার নিয়ে রেজুলেশনটি উত্থাপন করা হয়।

বাংলাদেশের উত্থাপন করা ‘সকলের জন্য দৃষ্টি: টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ ত্বরান্বিত করার পদক্ষেপ’ শীর্ষক দৃষ্টি প্রতিবন্ধিতা বিষয়ক রেজুলেশন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে।

জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায়।

জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা রেজুলেশনটি উত্থাপন করেন।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিরোধযোগ্য অন্ধত্বের শিকার এক দশমিক এক বিলিয়ন মানুষকে ২০৩০ সালের মধ্যে চক্ষু স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ করে দেয়ার অঙ্গীকার নিয়ে রেজুলেশনটি উত্থাপন করা হয়।

সাধারণ পরিষদে বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, ‘আজকের এই রেজুলেশনটি চক্ষু সেবার বৈশ্বিক প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত। রেজুলেশনটিতে নেতৃত্ব দিতে পেরে বাংলাদেশ সম্মানিত বোধ করছে।’

বৈশ্বিকভাবে পরিচালিত একটি জরিপের উদাহরণ টেনে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, ‘দৃষ্টি প্রতিবন্ধিতা ও অন্ধত্বজনিত কারণে মানুষের উৎপাদনশীলতা হারানোর ক্ষতির হিসাব অনুযায়ী বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৪১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় হচ্ছে, যা একটি বিশাল বৈশ্বিক আর্থিক বোঝা।

যথাযথ চক্ষু স্বাস্থ্যসেবায় প্রবেশাধিকার নেই এমন মানুষগুলোর প্রায় ৯০ শতাংশ বাস করে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। এমন তথ্য জানিয়ে রাবাব ফাতিমা বলেন, ‘২০১৮ সালের এক হিসাব মতে বাংলাদেশে ৩০ ও তদূর্ধ্ব বয়সের অন্ধ মানুষের সংখ্যা প্রায় সাত লাখ ৫০ হাজার। ৬০ লাখেরও বেশি মানুষের চশমা পরিধান বা অন্য কোনো উপায়ে দৃষ্টিজনিত সমস্যা সমাধানের প্রয়োজন হয়।’

১৯৯৯ সালে গৃহীত ‘ভিশন-২০২০’ শীর্ষক বৈশ্বিক পদক্ষেপ স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর