বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘শি ইজ ফিলিং বেটার’

  •    
  • ২৭ জুন, ২০২১ ১৬:১৩

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ৫৩ দিন চিকিৎসার পর গত ১৯ জুন খালেদা জিয়া তার গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় ফেরেন। হাসপাতালে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থাকায় তাকে বাসায় নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বজনরা।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা তুলনামূলক ভালো বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ প্রসঙ্গে রোববার তিনি বলেন, ‘শি ইজ ফিলিং বেটার’।

গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন দলটির মহাসচিব।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ফখরুল জানান, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসা দেয়ার বিষয়ে দলীয় উদ্যোগ ‘সচল’ আছে।

হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ও কিডনির নানা জটিলতায় অসুস্থ খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে সরকারি অনুমতি মেলেনি।

এ বিষয়ে দলের উদ্যোগ নিয়ে জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিষয়টা অন আছে। এই বিষয়ে অগ্রগতি হলে আমরা অবশ্যই আপনাদেরকে জানাব।’

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কেমন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘শি ইজ ফিলিং বেটার। প্রত্যেক দিন উনার চেকআপ হয়। ডা. এএফএম সিদ্দিকী, এজেডএম জাহিদ হোসেন আছেন। টিম অব ডক্টরস আছেন যারা রাতে গিয়ে চেকআপ করেন। সপ্তাহে একদিন করে এখন গোটা টিম তাকে দেখবেন।’

গত ২০ জুন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির এক সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনকে বিদেশে নিতে ব্যবস্থার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। শনিবার স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও চেয়ারপারসনের শারীরিক পরিস্থিতি তুলে ধরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে ৫৩ দিন চিকিৎসার পর গত ১৯ জুন খালেদা জিয়া তার গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় ফেরেন। হাসপাতালে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থাকায় তাকে বাসায় নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বজনরা।

এর আগে গত ১৪ এপ্রিল গুলশানের বাসায় থাকা অবস্থায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। শুরুতে সেখানেই তার চিকিৎসা চলে। পরে পোস্ট কোভিড জটিলতা নিয়ে ২৭ এপ্রিল ভর্তি করা হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে।

চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রথম কয়েক দিন কেবিনে থাকলেও ফুসফুসের জটিলতা হলে বিএনপি চেয়ারপারসনকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। সেখানে এক মাস ছিলেন তিনি। গুলশানের বাসায় ফেরার পর চিকিৎসকরা নিয়মিত তার খোঁজখবর রাখছেন।

এ বিভাগের আরো খবর