বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পাসপোর্টের সাবেক ডিজি মাবুদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

  •    
  • ২৪ জুন, ২০২১ ১৯:৩০

দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক শাহীন আরা মমতাজ বাদী হয়ে গত ১৬ জুন মামলাটি করেন বলে বৃহস্পতিবার জানা গেছে। মামলায় মাবুদ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।

ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) আব্দুল মাবুদ খান ও তার স্ত্রী নাসিমা খানের বিরুদ্ধে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও আত্মসাতের অভিযোগ এনে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক শাহীন আরা মমতাজ বাদী হয়ে গত ১৬ জুন মামলাটি করেন বলে বৃহস্পতিবার জানা গেছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আব্দুল মাবুদ খান ৪ কোটি ৭২ লাখ ৩৬ হাজার ২১৬ কোটি টাকার অবৈধ উৎসকে বৈধ দেখানোর জন্য তার স্ত্রী নাসিমা খানের সঙ্গে পারস্পারিক যোগসাজশে জালজালিয়াতির মাধ্যমে মিথ্যা ও ননজুডিশিয়াল স্টাম্প ও হলফনামা সৃজন ও সম্পাদন করে ৩ কোটি ৪৩ লাখ ৮৩ হাজার টাকার মিথ্যা দান ও ঋণ দেখিয়েছেন।

এ ছাড়া বৈধ উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ তথা জ্ঞাতআয়বহির্ভূত ৪ কোটি ৭২ লাখ ৩৬ হাজার ২১৬ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ৪ কোটি ৬৩ লাখ ৬১ হাজার ৮৯৫ টাকা বিভিন্ন ব্যাংকে জমা রেখে উত্তোলন করেছেন।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২০১৬ সালে তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে দুদক। পত্রিকায় প্রকাশিত খবরকে উৎস ধরে তদন্তে নামে সংস্থাটি। এরপর দীর্ঘ অনুসন্ধানে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় মামলা করল দুদক।

বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিসের প্রথম ব্যাচের কর্মকর্তা মাবুদ অতিরিক্ত আইজিপি ছিলেন। ২০০৯ সালে পাসপোর্টের ডিজির দায়িত্ব নিয়ে ২০১৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর তিনি অবসরে যান।

মাবুদের বাড়ি যশোরের শার্শা উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়নের কন্দর্পপুর গ্রামে। অবসরের পর তিনি একটি ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

পাসপোর্টের ডিজি হিসেবে যোগ দেয়ার আগে মাবুদ ও তার স্ত্রী নাসিমার নামে চারটি ব্যাংক হিসাব ছিল। ২০০৯ সালে ডিজি হওয়ার পর থেকেই তাদের নামে আরও ব্যাংকে হিসাব খোলা শুরু হয়। এর মধ্যে এবি ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখায়ই তাদের ১৬টি এফডিআর বা স্থায়ী আমানতের সন্ধান পান গোয়েন্দারা।

এ বিভাগের আরো খবর