জামিন ও অতি জরুরী ফৌজদারি আবেদন নিষ্পত্তি করতে বিশেষ জজ আদালত ও বিশেষ বিভাগীয় জজ আদালতের কার্যক্রম ভার্চুয়ালি পরিচালনা করা যাবে বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন।
বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করে।
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. গোলাম রব্বানীর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের বিস্তাররোধে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বিভাগীয় বিশেষ জজ/বিশেষ জজ আদালত জামিন ও অতি জরুরী ফৌজদারি দরখাস্ত নিষ্পত্তি করার উদ্দেশে ভার্চুয়ালি আদালতের কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
এ আদেশ ২৫ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে।
লকডাউন শুরু হলে নিয়মিত সব আদালত বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ ব্যবস্থায় সীমিত পরিসরে ভার্চুয়ালি কিছু কোর্টের কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে শুরু হচ্ছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় গত ৫ এপ্রিল থেকে সাত দিন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতের কার্যক্রম সীমিত করা হয়। পাশাপাশি অন্যান্য বিচারিক আদালতের কার্যক্রম না চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
একই সময়ে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম সীমিত পরিসরে পরিচালিত হবে বলে হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার গোলাম রব্বানি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।