বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সপ্তাহে তিন দিন আপিল বিভাগ, দুই দিন চেম্বার

  •    
  • ১২ এপ্রিল, ২০২১ ০১:৪৫

আপিল বিভাগের এক নম্বর কোর্টে প্রতি রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার সীমিত পরিসরে বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হবে। প্রতি সোম ও বুধবার বেলা ১১টা থেকে ভার্চুয়ালি আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত অতিজরুরি মামলার শুনানি করবে।

সরকারঘোষিত লকডাউন বা কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে সীমিত পরিসরে সপ্তাহে তিন দিন আপিল বিভাগের একটি বেঞ্চ এবং দুই দিন চেম্বার আদালত বিচারিক কাজ পরিচালনা করবে।

রোববার সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. বদরুল আলম ভূঞা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনাভাইরাস প্রার্দুভাবজনিত পরিস্থিতিতে ১২ এপ্রিল থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে আপিল বিভাগের এক নম্বর কোর্টে প্রতি রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার সীমিত পরিসরে বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

আর প্রতি সোম ও বুধবার বেলা ১১টা থেকে ভার্চুয়ালি আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত অতিজরুরি মামলার শুনানি করবেন।

এদিকে পৃথক এক নির্দেশনায় রোজায় উচ্চ আদালতের সময়সূচি জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা অনুযায়ী আপিল বিভাগের অফিস সময় সকাল সাড়ে ৮টায় শুরু হয়ে শেষ হবে বেলা ৩টায়। আর আপিল বিভাগে বিচারকাজ চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত।

অন্যদিকে হাইকোর্ট বিভাগের অফিস সময় সোয়া ৯টায় শুরু হয়ে শেষ হবে বেলা সাড়ে ৩টায়। আর হাইকোর্ট বিভাগে বিচারকাজ চলবে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সোয়া ৩টা পর্যন্ত।

নিম্ন আদালতে অফিস সময় সকাল ৯টায় শুরু হয়ে শেষ হবে বেলা সাড়ে ৩টায়। আর বিচারকাজ চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত।

অতিজরুরি মামলা শুনবে নিম্ন আদালত

এদিকে, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে জামিন ও অতিজরুরি ফৌজদারি দরখাস্ত নিষ্পত্তি করবে নিম্ন আদালত।

হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. গোলাম রব্বানী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১২ এপ্রিল থেকে ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে জামিন ও অতি জরুরি ফৌজদারি দরখাস্তগুলো নিষ্পত্তি করার উদ্দেশ্যে আদালত ও ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

এ সময় বাংলাদেশের প্রত্যেক জেলার জেলা ও দায়রা জজ, মহানগর এলাকার মহানগর দায়রা জজ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক, শিশু আদালতের বিচারক এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নিজে অথবা তার নিয়ন্ত্রণাধীন এক বা একাধিক ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে মামলা পরিচালনা করবেন।

এ বিভাগের আরো খবর