বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ইরফানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র: গ্রহণযোগ্যতার শুনানি পেছাল

  •    
  • ২২ মার্চ, ২০২১ ০১:০৮

ইরফানের আইনজীবী শ্রী প্রাণ নাথ নিউজবাংলাকে জানান, অভিযোগপত্রের শুনানি আসামিদের উপস্থিতিতে করার নিয়ম। রোববার ইরফানকে আদালতে না আনায় বিচারক পুনরায় তারিখ দিয়েছেন। আগামী তারিখে ইরফান সেলিম ও মামলার বাদীর উপস্থিতিতে শুনানি হবে।

নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধর ও হত্যার হুমকির অভিযোগে করা মামলায় ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি মোহাম্ম সেলিমের ছেলে মোহাম্মদ ইরফান সেলিমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রের গ্রহণযোগ্যতার শুনানির জন্য আগামী ২৮ এপ্রিল দিন রেখেছে আদালত।

ইরফানের আইনজীবী শ্রী প্রাণ নাথ নিউজবাংলাকে জানান, অভিযোগপত্রের শুনানি আসামিদের উপস্থিতিতে করার নিয়ম। রোববার ইরফানকে আদালতে না আনায় বিচারক পুনরায় তারিখ দিয়েছেন। আগামী তারিখে ইরফান সেলিম ও মামলার বাদীর উপস্থিতিতে শুনানি হবে।

নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমেদ খানের করা এ মামলায় গত ১১ ফেব্রুয়ারি ইরফান সেলিমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।

অভিযোগপত্রের অন্য আসামিরা হলেন ইরফান সেলিমের দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা, এ বি সিদ্দিক দিপু, গাড়িচালক মিজানুর ও রিপন কাজী। এদের মধ্যে রিপন কাজী পলাতক রয়েছেন। বাকিরা কারাগারে।

হাজি সেলিমপুত্র ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ইরফান গত বছরের ২৫ অক্টোবর ধানমন্ডি এলাকায় নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তাকে মারধর করে আলোচনায় আসেন।

এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর সকালে ইরফান ও তার সহযোগীসহ অজ্ঞাতপরিচয় কয়েক জনের নামে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন ওয়াসিফ।

ওই দিনই পুরান ঢাকার সোয়ারিঘাটের দেবীদাস লেনে হাজি সেলিমের বাড়ি ঘেরাও করে অভিযান চালায় র‌্যাব। আটক করা হয় ইরফান ও তার দেহরক্ষী মোহাম্মদ জাহিদকে।

ওই ভবন থেকে দুটি অবৈধ পিস্তল, গুলি, একটি এয়ারগান, ৩৭টি ওয়াকিটকি, একটি হাতকড়া, বিদেশি মদ ও বিয়ার উদ্ধার করার কথা জানায় র‌্যাব।

মদ আর ওয়াকিটকির জন্য ইরফান ও তার দেহরক্ষী জাহিদকে তাৎক্ষণিকভাবে ছয় মাস করে এক বছরের কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

কারাগারে পাঠানো হয় ইরফানকে। বরখাস্ত করা হয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরের পদ থেকেও।

২৮ অক্টোবর র‌্যাব-৩-এর ডিএডি কাইয়ুম ইসলাম চকবাজার থানায় ইরফান সেলিম ও দেহরক্ষী জাহিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদকের পৃথক চারটি মামলা করেন।

এর মধ্যে পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী চকবাজার থানার চার মামলার মধ্যে মাদক ও অস্ত্র আইনে করা দুটি মামলায় ইরফান সেলিমকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

এখন বাকি রয়েছে ধানমন্ডি থানায় নৌ-কর্মকর্তা ওয়াসিফের করা এই মামলা এবং চকবাজার থানার দুই মামলা।

এ বিভাগের আরো খবর