বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মন পড়ে আছে টুঙ্গিপাড়ায়: শেখ হাসিনা

  •    
  • ১৭ মার্চ, ২০২১ ১১:৪৭

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি হয়তো দূরে আছি, এটা ঠিক। তবে তুমি তো জানো যে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়েছি বলে এই দূরে থাকলেও অন্তত চোখের দেখা তো দেখতে পারছি। কথা তো বলতে পারছি, তাই না? ডিজিটাল বাংলাদেশ না হলে তো এটা করতে পারতাম না।’

রাষ্ট্রীয় কাজে ঢাকায় থাকলেও টুঙ্গিপাড়ায় মন পড়ে আছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০১তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বুধবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।

এ সময় টুঙ্গিপাড়ায় উপস্থিত শিশুদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ অনুভূতির কথা জানান।

ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী শ্রেয়া বিশ্বাস। সে প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চায়, তিনি টুঙ্গিপাড়া কবে আসবেন। তার প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই আমি আসব। আমার মনটাই পড়ে আছে।’

‘আমি হয়তো দূরে আছি, এটা ঠিক। তবে তুমি তো জানো যে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়েছি বলে এই দূরে থাকলেও অন্তত চোখের দেখা তো দেখতে পারছি। কথা তো বলতে পারছি, তাই না? ডিজিটাল বাংলাদেশ না হলে তো এটা করতে পারতাম না।’

বঙ্গবন্ধুকন্যা জানান, রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যস্ত থাকায় এ বছর টুঙ্গিপাড়ায় যেতে পারেননি তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি এটুকু বলতে পারি, মনটা টুঙ্গিপাড়ায়। আমি হয়তো এখানে বসে আছি আমাদের রাষ্ট্রীয় কাজের জন্য। কিন্তু সব সময় ১৭ মার্চ আমি টুঙ্গিপাড়ায় থাকি।

‘আমার ছোট বোন রেহানাও আছে। দুজনেরই থাকার কথা। যেহেতু অনেক বিদেশি অতিথি, আমাদের অনুষ্ঠান। মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ঢাকায় এসেছেন। তাকে নিয়ে আনুষ্ঠান হচ্ছে। এ জন্য আসতে পারলাম না। তবে আমি তাড়াতাড়ি টুঙ্গিপাড়ায় আসব।’

বেঁচে থাকলে আজ বঙ্গবন্ধুর বয়স হতো ১০১ বছর। ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান ও সায়েরা খাতুনের ঘরে জন্ম নেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বাবা-মা আদর করে তার নাম রেখেছিলেন খোকা। সেই খোকাই পরে বাঙালির মুক্তির সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা হয়ে ওঠেন, ভালোবেসে যাকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেয়া হয়।

বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে প্রতিবছরই টুঙ্গিপাড়ায় অবস্থান করেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এ বছর তা হচ্ছে না। বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১০ দিনের বিশেষ আয়োজন শুরু হয়েছে।

এই আয়োজনে যোগ দিতে ঢাকায় আসতে ‍শুরু করেছেন অতিথিরা। তাদের মধ্যে প্রতিবেশী পাঁচ দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা আছেন। বুধবার ঢাকায় এসেছেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মেদ সোলিহ।

এ বিভাগের আরো খবর