বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আলেক হত্যায় ৮ জনের যাবজ্জীবন

  •    
  • ৪ মার্চ, ২০২১ ১২:২৮

যাবজ্জীবন পাওয়া আসামিরা হলেন আলাল উদ্দিন, জয়নাল আবেদীন, আবদুর রাজ্জাক, আবদুস সাত্তার, আবদুল জব্বার, আউয়াল মিয়া ওরফে আউয়াল, সমর আলী ওরফে সমর ও তমিজ উদ্দিন ওরফে তমু।

রাজধানীর তুরাগ থানার নলভোগ এলাকায় এক যুগ আগের আলেক মিয়া হত্যা মামলায় ৮ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

টাকা আদায় না হলে আরও ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশও দেয় আদালত।

ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেনের আদালত বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করেন।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন আলাল উদ্দিন, জয়নাল আবেদীন, আবদুর রাজ্জাক, আবদুস সাত্তার, আবদুল জব্বার, আউয়াল মিয়া ওরফে আউয়াল, সমর আলী ওরফে সমর ও তমিজ উদ্দিন ওরফে তমু।

দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে আবদুর রাজ্জাক পলাতক থাকায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। অপর সাত আসামিকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এ ছাড়া সোহেল ওরফে সোহেল রানা, সোহরাব মিয়া ওরফে সোহরাব, বাবুল মিয়া ওরফে বাবুল ও ফিরোজ মিয়াকে আলাদা দুই ধারায় দেড় বছরের কারাদণ্ড দেয় আদালত। আবদুল বারেক, মোস্তফা ও ওমর আলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় আদালত তাদের খালাস দেয়।

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ২০০৮ সালের ২৫ জুন তুরাগ থানাধীন নলভোগ গ্রামের আলেক মিয়ার বাড়িতে গিয়ে আসামিরা তাকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে আলেক মিয়াকে ভাসানী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় পরদিন নিহতের ছোট ভাই হাজী মো. রমজান আলী তুরাগ থানায় মামলা করেন। ওই বছরের ২৫ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তুরাগ থানার এসআই মিজানুর রহমান।

পরে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়। মামলার প্রথম ১০ আসামির বিরুদ্ধে সরাসরি হত্যার অভিযোগ এবং পরের ৫ আসামির বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হয়।

মামলায় বিচার চলাকালে আদালত ২৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জনের সাক্ষ্য নেয়। আসামিদের পক্ষে ৩ জন সাফাই সাক্ষ্য দেন।

এ বিভাগের আরো খবর