বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দেশের জনসংখ্যার ১.৮ শতাংশ টিকা নিয়েছে

  •    
  • ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ১৮:১২

এ এস এমআলমগীর বলেন, দেশে চলমান টিকা কার্যক্রমে ব্যবহৃত হচ্ছে কোডিশিল্ড টিকা। যা দুটি ডোজ গ্রহণের ন্যুনতম ২ সপ্তাহের পর থেকে সর্বোচ্চ প্রতিরোধ সক্ষমতা তৈরি হয়। তাই টিকা নিলেও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

করোনা মাহামারি প্রতিরোধে দেশে এ পর্যন্ত প্রায় ৩০ লাখ মানুষ টিকা নিয়েছে যা মোট জনসংখ্যার ১ দশমিক ৮ শতাংশ। রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. এ এস এম আলমগীর রোববার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীতে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানিয়েছেন।

এ এস এম আলমগীর বলেন, দেশে গণটিকাদান শুরু হয়েছে ৭ ফেব্রুয়ারি। প্রথম দিকে টিকা নিতে মানুষের আগ্রহ কম থাকলেও দিনে দিনে বাড়ছে এই আগ্রহ।

তথ্য বিশ্লেষণকারী আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ব্লুমবার্গ বলছে, দেশে দৈনিক গড়ে টিকা গ্রহণকারীর দিক দিয়ে বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। আর মোট টিকা গ্রহণকারীর দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থা ১৭তম। এই তালিকা দুইটিতে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও দ্বিতীয় স্থানে আছে চীন।

এ এস এম আলমগীর বলেন, দেশে চলমান টিকা কার্যক্রমে ব্যবহৃত হচ্ছে কোডিশিল্ড টিকা। যা দুটি ডোজ গ্রহণের ন্যুনতম ২ সপ্তাহের পর থেকে সর্বোচ্চ প্রতিরোধ সক্ষমতা তৈরি হয়। তাই টিকা নিলেও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তা না হলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এ ছাড়া টিকা গ্রহণের আগে মেনে চলতে হবে স্বাস্থ্যবিধি।

তিনি বলেন, টিকা নেওয়ার পর রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে কি না তা দেখার জন্য এই সপ্তাহে অ্যন্টিবডি টেস্টের নীতিগণ অনুমোদন মিলতে পারে। তবে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে যে টিকা প্রয়োগ করা হচ্ছে, তা কত দিন সুরক্ষা দেবে এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।

টিকা পেতে সুরক্ষা ওয়েবসাইটে গিয়ে এ পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন ৪২ লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৪ জন। এদের মধ্যে টিকা দেয়া হয়েছে প্রায় ৩০ লাখ মানুষকে।

এ বিভাগের আরো খবর