র্যাব-৪ এ কর্মরত এক সহকারী পুলিশ সুপারসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চাঁদাবাজির মামলার আবেদন করেছেন স্বপ্না আক্তার নামের এক নারী ব্যবসায়ী।
মঙ্গলবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে এ আবেদন করেন তিনি।
আদালতের বিচারক আতিকুল ইসলাম বাদীর জবানবন্দি নিয়ে আদেশ পরে দেবেন বলে বাদীকে জানিয়ে দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আতিউর রহমান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে মামলাটির বিষয়ে ১৮ ফেব্রুয়ারি আদেশ দেয়ার কথা বলেছেন আদালত।’
আবেদনে যাদের আসামি করা হয়েছে তাদের মধ্যে আছেন র্যাব-৪ এর এএসপি উনু মং মারমা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পিএস মনির হোসেন, র্যাব-৪ এর পুলিশ পরিদর্শক আব্দুস সোবহান, এসআই মো. কাওসার ও ক্যা হ্যাচিং মারমা, ডিএডি মো. ইফতেখার, এসআই জাহিদুল ইসলাম কবির, এএসআই অমর কুমার দাস, নায়েক হারুন অর রশিদ, কনস্টেবল আব্দুল্লাহ আল মামুন, কনস্টেবল আরাফাত হোসেন ও ল্যান্স নায়েক সেলিনা আক্তার।
আছেন শেরে বাংলানগর থানার পুলিশ পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম, এসআই হাফিজুর রহমান, ক্যান্টনমেন্ট থানার এসআই জাহাঙ্গীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রঞ্জিত রায়, একই থানার এসআই আজিজ শেখ, কনস্টেবল আবুল কালাম, রোজিনা বেগম, ফরিদা বেগম, উইং কমান্ডার (অবসরপ্রাপ্ত) নাসির উদ্দীন মোল্লা ও ঢাকা-১৭ আসনের এমপির পিএস শিপন।
আরও আছেন অনলাইন রিয়েল এস্টেটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খান মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান, আরিফুর রহমান রঞ্জু, আজাদুর রহমান আজাদ, মহিউদ্দিন বাবু, কাইয়ুম হাওলাদার, মোহাম্মদ আলী শুভ, আলমগীর হোসেন, ইমরান মাহমুদ চঞ্চল, রাকিবুজ্জামান, সাইফুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান হবি, ইদ্রিস আলী, সুফিয়া খানম, মুনমুন ইসলাম, ওয়াকিল উদ্দীন, মিজানুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার মো. আবুল কালাম আজাদ, টিপু খান, মো. হান্নান, নিসান ও মুন্নাফ।
তাদের বিরুদ্ধে চার লাখ টাকা ও ২০ ভরি স্বর্ণ, যার আনুমানিক মূল্য আরও ১৪ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে মামলার আবেদনে।