বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দুই মামলায় গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

  •    
  • ২৬ জানুয়ারি, ২০২১ ১৩:৪৯

গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে দুই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির গুলশান বিভাগের পরিদর্শক আব্দুল মালেক আলাদা আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

বাড্ডা থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে করা ‍দুই মামলায় স্বর্ণব্যবসায়ী মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র নিয়েছে আদালত।

মঙ্গলবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক মামুনুর রশীদ ও শাহিনুর রহমান আলাদা শুনানি করে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।

সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার সদস্য (মুন্সি) জামাল হোসেন জানান, গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে দুই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির গুলশান বিভাগের পরিদর্শক আব্দুল মালেক আলাদা আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

তিনি জানান, ২০ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র জমা পড়ে। মঙ্গলবার মাদক মামলার অভিযোগপত্রে মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমান এবং অস্ত্র মামলার অভিযোগপত্রে অপর হাকিম মামুনুর রশীদ ‘দেখিলাম’ লিখে স্বাক্ষর করেন।

২০২০ সালের ২১ নভেম্বর রাজধানীর বাড্ডা এলাকার নিজ বাসা থেকে গোল্ডেন মনিরকে আটক করা হয়। এ সময় তার বাসা থেকে ৬০০ ভরি সোনার গয়না, বিদেশি পিস্তল-গুলি, মদ, বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা ও এক কোটি নয় লাখ টাকা জব্দ করা হয়।

এ ছাড়া তার বাড়ি থেকে অনুমোদনহীন দুটি বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ করা হয়, যার প্রতিটির বাজারমূল্য প্রায় তিন কোটি টাকা।

‘অটো কার সিলেকশন’ নামে মনিরের গাড়ির শোরুম থেকে আরও তিনটি অনুমোদনহীন গাড়ি জব্দ করা হয়।

র‍্যাব জানায়, ঢাকা ও আশেপাশের এলাকায় দুই শতাধিক প্লট ও ফ্ল্যাটের মালিক গোল্ডেন মনির। রাজউকের কয়েকজন কর্মকর্তার যোগসাজশে জালিয়াতির মাধ্যমে অসংখ্য প্লট হাতিয়ে নেন তিনি। তবে প্রাথমিকভাবে ৩০টি প্লট ও ফ্ল্যাটের কথা স্বীকার করেছেন মনির।

২১ নভেম্বর আটক করার পর র‌্যাব-৩ কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া গোল্ডেন মনিরকে বাড্ডা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এ সময় র‌্যাব-৩ সদস্য ওয়ারেন্ট অফিসার আব্দুল আলিম মনিরের বিরুদ্ধে অস্ত্র, বিশেষ ক্ষমতা ও মাদক আইনে তিনটি মামলা করেন। এর মধ্যে দুটি মামলার অভিযোগপত্র আদালতে গৃহীত হলো।

এ বিভাগের আরো খবর