বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চট্টগ্রামে আ. লীগের কাউন্সিলর প্রার্থীর অফিসে হামলা-ভাঙচুর

  •    
  • ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ ২১:২৫

১৯ নম্বর দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাউন্সিলর প্রার্থী নুরুল আলম মিয়ার অভিযোগ, বিএনপির প্রার্থী ইয়াছিন চৌধুরী ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আজিজুর রহমানের সমর্থকরা রোববার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে এ হামলা চালায়। তবে তারা দুই প্রার্থীই এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৯ নম্বর দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাউন্সিলর প্রার্থী নুরুল আলম মিয়ার নির্বাচনি অফিসে হামলা ও ভাঙচুরে অভিযোগ উঠেছে।

নুরুল আলম মিয়ার অভিযোগ, ওয়ার্ডের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইয়াছিন চৌধুরী ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আজিজুর রহমানের সমর্থকরা রোববার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে এ হামলা চালায়।

দক্ষিণ বাকলিয়া হাজী মনছুর আলী রোডের নির্বাচনি অফিসে এ হামলায় ছয়জন আহত হয়েছেন।

তারা হলেন- নুর আয়শা (৪০), ইশরাত জাহান (৪৫), হামিদা বেগম (৩০), রোজী আকতার (২২), কোহিনুর আকতার (৪৫) ও মো. মুরাদ (২৫)।

কাউন্সিলর প্রার্থী নুরুল আলম মিয়া বলেন, ‘নারী নেতাকর্মীদের নিয়ে নৌকা ও মিষ্টি কুমড়ার প্রচার চালানোর জন্য বের হওয়ার হওয়ার সময় আমার নির্বাচনি অফিসে বিএনপির প্রার্থী ইয়াছিন চৌধুরী ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আজিজুর রহমানের সমর্থকরা হামলা ও ভাঙচুর করে। হামলায় ২০ থেকে ২৫ জন অংশ নেয়।

‘হামলাকারী অফিসে ঢুকে নৌকার পোস্টার ও ব্যানার ছিড়ে ফেলেছে। অফিসের চেয়ারসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র ভেঙে ফেলেছে।‘

হামলায় আহত ছয়জনকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিএনপির প্রার্থী ইয়াছিন চৌধুরী ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আজিজুর রহমান।

ইয়াছিন চৌধুরী বলেন, ‘আমার সমর্থকরা অন্য জায়গায় প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন। রোববার বিকেলে হামলা স্থানে আমার কোনো সমর্থক যায়নি।’

নির্বাচনি কার্যালয়ে ঢুকে ভাঙচুর করা হয় চেয়ার ও ছিঁড়ে ফেলা হয় পোস্টার

আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আজিজুর বলেন, ‘নুরুল আলম মিয়া মিথ্যা অভিযোগ করছেন। তিনি নিজেই এই হামলা চালিয়ে আমাদের ফাঁসিয়ে দিচ্ছেন- কিনা সেটি তদন্ত করা দরকার।’

আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী নুরুল আলম মিয়া জানান, হামলার ঘটনায় তিনি থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

তিনি বলেন, অভিযোগ দেয়ার পর থানা পুলিশ মামলা করতে বলেছে। তাই হামলায় আহত মো. মুরাদ বাদী হয়ে মামলা করার জন্য থানায় গেছে।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রুহুল আমীন বলেন, দক্ষিণ বাকলিয়া হাজী মনছুর আলী রোডে নির্বাচনি অফিসে হামলার কথা শুনেছি। এই ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। মামলার পর তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ বিভাগের আরো খবর