বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বাবুল চিশতী ও তার ছেলেকে গ্রেপ্তারের আবেদন গ্রহণ

  •    
  • ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ ২১:১৭

গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর দুদক চার জনের বিরুদ্ধে প্রায় ২৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনে সহযোগিতা করার অভিযোগে মামলা করে। গত ১১ জানুয়ারি দুই আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ফয়সাল।

অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সাবেক ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) অডিট কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক বাবুল চিশতী এবং তার ছেলে রাশেদুল হক চিশতীকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন গ্রহণ করেছে আদালত।রোববার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ কে এম ইমরুল কায়েশ এই সিদ্ধান্ত জানান।

বাবুল চিশতী অন্য একটি মামলায় বর্তমানে কারাগারে। আর রাশেদ চিশতি জামিন পেয়ে পলাতক।

গত ১১ জানুয়ারি দুই জন আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ফয়সাল।

তখন আদালত আসামিদের উপস্থিতিতে গ্রেপ্তার দেখানোর বিষয়ে শুনানির তারিখ দেয়।

গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ফয়সাল চার জনের বিরুদ্ধে প্রায় ২৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনে সহযোগিতা করার অভিযোগে মামলা করেন।

অপর দুই আসামি হলেন, বাবুল চিশতীর দুই শ্যালক গোলাম রসূল ও মোস্তফা কামাল।এজাহারে বলা হয়, গোলাম রসূল ২৩ কোটি ৮৯ লাখ ৮৬ হাজার ২১০ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন এবং তিনি ২৬ লাখ ৫৫ হাজার ৩৬০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেন।বাবুল চিশতী তার শ্যালক গোলাম রসূলের নামে যমুনা ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের হিসাবে ২০১১ সাল থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে ১০ কোটি ৩৭ লাখ ৪৯ হাজার টাকা জমা করেন।

অন্য আসামি রাশেদুল হক চিশতী ২০১২ সাল থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে তার ছোট মামা গোলাম রসূলের নামে যমুনা ব্যাংকের একাধিক হিসাবে ছয় কোটি ৪৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা জমা করেন।আরেক আসামি মোস্তফা কামাল তার ছোট ভাই গোলাম রসূলের নামে ফারমার্স ব্যাংকের চারটি হিসাবে ২০১৪ সাল থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে এক কোটি ২০ হাজার টাকা জমা করেন।

মামলায় বলা হয়, এসব টাকা বাবুল চিশতী, তার ছেলে রাশেদুল ও শ্যালক মোস্তফা কামাল তাদের আয়ের অবৈধ উৎস, অবস্থান ও মালিকানা গোপন করে বৈধ করতে গোলাম রসূলের বিভিন্ন হিসাব নম্বরে জমা করেন, যা মূলত তাদের অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ।

এ বিভাগের আরো খবর