বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কাকরাইলের মা-ছেলে হত্যা মামলার রায় ১৭ জানুয়ারি

  •    
  • ১০ জানুয়ারি, ২০২১ ২০:৫৭

২০১৭ সালের ১ নভেম্বর কাকরাইলের পাইওনিয়র গলির একটি বাসার গৃহকর্তা আবদুল করিমের প্রথম স্ত্রী শামসুন্নাহার করিম (৪৬) ও ছেলে শাওনকে (১৯) গভীর রাতে গলা কেটে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

রাজধানীর কাকরাইলের মা ও ছেলেকে গলা কেটে হত্যার মামলার রায় দেয়া হবে আগামী ১৭ জানুয়ারি।

রোববার এ মামলায় আসামিপক্ষের আইনিজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হলে ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা আদালতের বিচারক রবিউল আলম এই তারিখ দেন।

রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) সালাউদ্দিন হাওলাদার এবং আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আরিফুর রহমান রঞ্জু।

গত বছরের ৯ ডিসেম্বর এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। আদালতে তারা তিন আসামির সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড দাবি করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১৭ সালের ১ নভেম্বর কাকরাইলের পাইওনিয়র গলির একটি বাসার গৃহকর্তা আবদুল করিমের প্রথম স্ত্রী শামসুন্নাহার করিম (৪৬) ও ছেলে শাওনকে (১৯) গভীর রাতে গলা কেটে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

এ ঘটনার পরদিন রাতে নিহত শামসুন্নাহারের ভাই আশরাফ আলী রমনা থানায় মামলা করেন।

মামলায় আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও মুক্তার ভাই জনিসহ অজ্ঞাতনামা কয়েক জনকে আসামি করা হয়।

এরপর রমনা থানার পুলিশ শামসুন্নাহারের স্বামী ব্যবসায়ী আবদুল করিম ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী মডেল শারমিন মুক্তাকে গ্রেপ্তার করে।

ওই বছর ৩ নভেম্বর গভীর রাতে গোপালগঞ্জ থেকে হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি জনিকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

৫ নভেম্বর জনিকে ঢাকার মুখ্য মহানগর (সিএমএম) আদালতে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। জনিকে ছয় দিনের রিমান্ডে পায় পুলিশ।

রিমান্ড চলাকালে ৮ নভেম্বর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন জনি। পরে আব্দুল করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমীন আক্তার মুক্তাও জবানবন্দি দেন।

২০১৮ সালের ১৬ জুলাই ওই তিন আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলী হোসেন।

ওই বছরের ৩১ জানুয়ারি তিন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত বিচার শুরুর আদেশ দেয়।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, গত বছরের ১ নভেম্বর মামলাটির সাক্ষ্য নেয়া শেষ হয়। ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর