বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

গৃহবধূ হত্যা মামলায় স্বামী খালাস

  •    
  • ৭ জানুয়ারি, ২০২১ ১৬:১২

২০১১ সালের ২১ আগস্ট রাতে তুরাগ থানার রানাভোলায় শহিদুল ইসলাম তার স্ত্রী জেসমিন আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন বলে অভিযোগ ওঠে।

রাজধানীর তুরাগ থানার রানাভোলাতে গৃহবধূ জেসমিন আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় তার স্বামী শহিদুল ইসলামকে খালাস দিয়েছে আদালত।

বৃহস্পতিবার ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় দেন।

আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন ফারুক আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন বিশেষ কৌঁসুলি আবু আব্দুল্লাহ ভূঞা।

দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিচারক আদালতে বলেন, ‘মৃত জেসমিন আক্তারের গলায় ও ঘাড়ে ডাক্তারি পরীক্ষায় কোনো আঙুলের ছাপ বা আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ফলে শহিদুল এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন কি না তা প্রমাণ হয় না।'

২০১১ সালের ২১ আগস্ট রাত ১২টার পর ঢাকার তুরাগ থানার রানাভোলায় মুক্তার হোসেনের বাড়ির ভাড়াটে শহিদুল ইসলাম তার স্ত্রী জেসমিন আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন বলে অভিযোগ ওঠে।

বাড়ির মালিক মুক্তারকে পরদিন সকালে এক ভাড়াটে জানান, শহিদুল ইসলামের ঘরে বাতি জ্বলছিল ও ফ্যান চলছিল। মুক্তার তুরাগ থানা পুলিশকে এ খবর জানায়। পরে পুলিশ ঘরের দরজা ভেঙে জেসমিন আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করে।

ওই বছরের ২২ আগস্ট তুরাগ থানা পুলিশ বাদি হয়ে মামলা করে।

তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামি শহিদুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি থেকে তার মেয়ে তাসলিমা আক্তারকে উদ্ধার করেন। পরে ঢাকার মুখ্য মহানগর আদালতের হাকিমের কাছে তাসলিমা আক্তার জবানবন্দি দেন।

২০১২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর আদালত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে।

মামলায় ১৩ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ১২ জন ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন।

এ বিভাগের আরো খবর