ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করছে দেশবাসী। নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার আগে থেকে রাজধানী ঢাকায় শুরু হয় আতশবাজি পোড়ানোর উৎসব।
রাজধানী বহুতল ভবনের ছাদগুলো থেকে এসব আতশবাজি পোড়ানো হয়। বাহারি আলোকচ্ছটা ছড়িয়ে পড়ে আকাশে। এভাবে নতুন বছরকে বরণ করা হয়।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, এ নববর্ষকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তার কোনো হুমকি নেই।
তবে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে বসানো হয় চেকপোস্ট, বাড়ানো হয় টহল এবং গোয়েন্দা নজরদারি।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ১০ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, হাতিরঝিল, গুলশান বনানী এলাকায় এবার থার্টি ফার্স্ট নাইট উদ্যাপনে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এসব এলাকায় বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা।
নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: থার্টি ফার্স্ট নাইটে যত মানা
নববর্ষ উদ্যাপনের নামে বিঙ্শৃখল আচরণ না করাসহ ১৩টি নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি। নির্দেশনা অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে নেয়া হবে আইনানুগ ব্যবস্থা।