বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মুক্তিপণ দিয়েও মিলল শিশুটির মরদেহ

  •    
  • ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০ ২০:০১

১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় মিরপুর ১০ নম্বর সংলগ্ন ফায়ার সার্ভিস অফিসের পেছনে বাসার সামনে থেকে নিখোঁজ হয় সাননুন। রাতে সাননুনের বাবা-মায়ের মোবাইলে মুক্তিপণ চেয়ে কল আসে। পাঁচ লাখ টাকা দাবি করা হয়। বিকাশে অপহরণকারীদের ৬০ হাজার টাকা দেয়া হয়।

মিরপুরে শিশু সাননুন হোসেনকে অপহরণের পর হত্যার অভিযোগে চার জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার সকালে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে অপহৃত শিশুটির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তার চারজন হলেন, নূর আলম প্রলয়, ইউসুফ নেওয়াজ, খাইরুল ইসলাম ও ইয়াসিন আরাফাত রকি। এছাড়া মাহফুজুর রহমান রনি নামে আরেকজন পলাতক রয়েছে।

পুলিশ বলছে, ঘটনার হোতা এখনও পলাতক। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। চার জন একেক সময় একেক তথ্য দিচ্ছেন। বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রোববার আদালতে নিয়ে রিমান্ড চাইবে পুলিশ।

নিহত ১১ বছর বয়সী শিশুর মামা সাব্বির জানান, গত ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় মিরপুর ১০ নম্বর সংলগ্ন ফায়ার সার্ভিস অফিসের পেছনে বাসার সামনে থেকে নিখোঁজ হয় সাননুন। রাতে সাননুনের বাবা-মায়ের মোবাইলে মুক্তিপণ চেয়ে কল আসে। পাঁচ লাখ টাকা দাবি করা হয়। বিকাশে অপহরণকারীদের ৬০ হাজার টাকা দেয়া হয়।

সে রাতেই মিরপুর মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করে পরিবার। প্রযুক্তির ব্যবহার করে শনিবার সকালে পাঁচজনকে আটক করে পুলিশ।

আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে অপহৃত সাননুনের মরদেহের সন্ধান পাওয়া যায়। সকাল ৯টার দিকে শাহ আলী মার্কেটের ছাদে অর্ধগলিত অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।

পরে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে মরদেহ।

মিরপুর থানার উপপরিদর্শক তামিম হাসান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমরা চার জনকে গ্রেপ্তার করেছি। তাদেরকে রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করা হবে। হত্যার প্রকৃত কারণ তদন্তে বেরিয়ে আসবে।’

এ বিভাগের আরো খবর