বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

যুবলীগের কাজী আনিসের শত কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

  •    
  • ২৩ নভেম্বর, ২০২০ ২০:২৩

জব্দ করা সম্পদের মধ্যে আছে ঢাকার কলাবাগানের পাঁচতলা একটি ভবন, দুটি ফ্ল্যাট এবং পাঁচটি দোকান, গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের মোকসেদপুরের বাড়ি-পেট্রোল পাম্প, ৩০ কোটি টাকার ১৫ বিঘা জমি ও কেরাণীগঞ্জে ৪০ কাঠা জমি।

অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় পলাতক সাবেক যুবলীগ নেতা কাজী আনিসুর রহমানের বিপুল পরিমাণ সম্পদ জব্দের কথা জানিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। এসব সম্পদের পরিমাণ শত কোটি টাকা বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

জব্দ করা সম্পদের মধ্যে আছে ঢাকার কলাবাগানের পাঁচতলা একটি ভবন, দুটি ফ্ল্যাট এবং পাঁচটি দোকান, গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের মোকসেদপুরের বাড়ি-পেট্রোল পাম্প, ৩০ কোটি টাকার ১৫ বিঘা জমি ও কেরাণীগঞ্জে ৪০ কাঠা জমি।

দুদকের পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের পর গত বছরের সেপ্টেম্বরে আত্মগোপনে যান কাজী আনিস

 

দুদক কর্মকর্তারা জানান, তাদের তদন্তে রাজধানীর কলাবাগানে আনিসের পাঁচতলা একটি বাড়ি পাওয়া গেছে। ধানমন্ডি ও ওয়ারীতে তার ফ্ল্যাট, এলিফ্যান্ট রোডের মাল্টিপ্ল্যান মার্কেটে তিনটি দোকান ও বাণিজ্যিক স্পেস, গুলশান-২ নম্বর এলাকার একটি মার্কেটে দুটি দোকান পেয়েছেন তারা।

আনিসের ৫০ কোটি টাকার ব্যাংক লেনদেনের তথ্যও পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা।

২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে র‌্যাবের ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে কাজী আনিসের সম্পৃক্ততার তথ্য পাওয়া যায়। তখন থেকেই পলাতক তিনি। ওই বছরের ১১ অক্টোবর তাকে বহিষ্কার করে সংগঠন। 

গত বছরের ২৯ অক্টোবর কাজী আনিস ও তার স্ত্রী সুমি রহমানের বিরুদ্ধে ক্যাসিনোর মাধ্যমে ১২ কোটি ৮০ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক।

এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধানের আবেদনে ঢাকার একটি আদালত কাজী আনিসের সম্পদ জব্দ করার আদেশ দেয়।

যুবলীগের কেন্দ্রীয় অফিসে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে ২০০৫ সালে কাজ শুরু করেন আনিস। সংগঠনের তৎকালীন চেয়ারম্যান ওমর ফারুকের ঘনিষ্ঠতার সুযোগে ২০১২ সালে উপ-দপ্তর সম্পাদকের পদ পান তিনি। ছয় মাস পর তাকে ওই পদ দেয়া হয়।

এ বিভাগের আরো খবর