বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ঢাকা সাজাতে স্থপতিদের মত নিল ড্যাপ কমিটি

  •    
  • ২২ নভেম্বর, ২০২০ ১৯:০৮

ঢাকাকে সাজাতে ২০১০ সালের ২২ জুন ড্যাপের চূড়ান্ত গেজেট অনুমোদন পায়। মাস্টারপ্ল্যানের সময়কাল ছিল ২০১৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। তবে নানা জটিলতায় তা বাস্তবায়ন হয়নি। সেই পরিকল্পনা সংশোধন করে নতুন একটি ড্যাপ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এতে কিছু এলাকায় ভবনের উচ্চতা বেঁধে দেয়াসহ আরও নানা বিধি নিষেধ আরোপ করা হতে পারে।

ঢাকাকে নতুন করে গড়ে তুলতে বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা—ড্যাপ বাস্তবায়নে এবার স্থপতিদের পরামর্শ নেয়া হলো।

রোববার দুপুরে সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে স্থপতি ইনস্টিটিউটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বৈঠক করেন ড্যাপের আহ্বায়ক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।

প্রায় ঘণ্টাখানেক বৈঠকের পর গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন ড্যাপ কমিটির প্রধান। তবে কী পরামর্শ দিয়েছেন স্থপতিরা, তা জানাননি কেউ।

ঢাকাকে সাজাতে ২০১০ সালের ২২ জুন ড্যাপের চূড়ান্ত গেজেট অনুমোদন পায়। এক হাজার ৫২৮ বর্গকিলোমিটার জন্য প্রণীত এ মাস্টারপ্ল্যানের সময়কাল ছিল ২০১৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। তবে নানা জটিলতায় তা বাস্তবায়ন হয়নি।

এখন সেই পরিকল্পনা সংশোধন করে নতুন একটি ড্যাপ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এতে কিছু এলাকায় ভবনের উচ্চতা বেঁধে দেয়াসহ আরও নানা বিধি নিষেধ আরোপ করা হতে পারে।

গত ২৫ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ড্যাপ কমিটি পুনর্গঠন করেন। এরপর ৮ নভেম্বর প্রথম সভা হয় নতুন কমিটির। এরপর থেকে অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করছে কমিটি।

বৈঠক শেষে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আবাসিক এলাকায় আগামীতে যে বাড়িগুলো নির্মাণ হবে সেগুলোর সঙ্গে সামঞ্জ্যস্যপূর্ণ রাস্তা লাগবে।’

তিনি বলেন, ‘৩০টা বাড়ি হলে ওই পরিমাণ রাস্তা থাকতে হবে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে। কারণ রাস্তা না থাকলে মানুষকে তো ঘরে বসে থাকতে হবে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘এমন নয় যে আমরা নতুন বিল্ডিং করতে দেবো না। আমরা আন্ডারপাস, ওভার পাসের পরিকল্পনা করছি। কীভাবে সেটি করা যায়, সেই পরিকল্পনা করছি। সবার সঙ্গে আলোচনা করে, আমরা এগুলো বাস্তবায়ন করব।’

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পেশাল প্ল্যানের জন্য একমত হয়েছি। আমরা একটি ডেটা ব্যাংক করব, তাহলে আমাদের জন্য কাজগুলো সহজ হবে। কীভাবে, কাকে এনগেইজড করতে পারি সেটি নিয়ে সবার সঙ্গে কথা বলব এবং একটি কালেকটিভ বডি তৈরি করব।’

বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন, রাজউক চেয়ারম্যান সাঈদ নূর আলম, স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) দীপক চক্রবর্তী, স্থপতি ইনস্টিটিউটের সভাপতি জালাল আহমেদ, ফেলো স্থপতি ইকবাল হাবিব, সহ সভাপতি এহসান খান, সম্পাদক ফরিদা নিলুফার প্রমুখ।

এ বিভাগের আরো খবর