বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

২০২১ সালে সরকারি ছুটি ২২ দিন

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২ নভেম্বর, ২০২০ ১৫:১৮

এবারও বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মুসলমানদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটি থাকবে পাঁচদিন, হিন্দুদের জন্য আটদিন, খ্রিস্টানদের জন্য আটদিন ও বৌদ্ধদের জন্য পাঁচদিন।

আগামী বছর সাধারণ ও নির্বাহী আদেশে ছুটি মিলিয়ে ২২ দিন সরকারি ছুটি থাকবে।

এর মধ্যে সাতদিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র ও শনিবার। তবে চাঁদের হিসেবে সেটি ছয় দিনও হতে পারে।

২২ দিনের মধ্যে ১৪ দিন সাধারণ ছুটি ও ৮ দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হসিনার সভাপতিত্বে সোমবার ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে ২০২১ সালের ছুটির তালিকা অনুমোদন পেয়েছে।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘এবারও বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মুসলমানদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটি রাখা হয়েছে পাঁচদিন, হিন্দুদের জন্য আটদিন, খ্রিস্টানদের জন্য আটদিন এবং বৌদ্ধদের জন্য পাঁচদিন।’

মন্ত্রিপরিষদ ২০২১ সালের ছুটির তালিকা অনুমোদন করায় এখন এ বিষয়ে আদেশ জারি করবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

সাধারণ ছুটি

শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২১ ফেব্রুয়ারি (রোববার), জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ১৭ মার্চ (বুধবার), স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২৬ মার্চ (শুক্রবার), আন্তর্জাতিক মে দিবস ১ মে (শনিবার), জুমাতুল বিদা ৭ মে (শুক্রবার), ঈদুল ফিতর ১৪ মে (শুক্রবার), বুদ্ধপূর্ণিমা ২৬ মে (বুধবার), ঈদুল আজহা ২১ জুলাই (বুধবার), জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্ট (রোববার), জন্মাষ্টমী ৩০ আগস্ট (সোমবার), দুর্গাপূজা (বিজয়া দশমী) ১৫ অক্টোবর (শুক্রবার), ঈদে মিলাদুন্নবী ১৯ অক্টোবর (মঙ্গলবার), বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) এবং বড়দিন ২৫ ডিসেম্বর (শনিবার)।

সাধারণ ছুটির এই ১৪ দিনের মধ্যে ছয়দিন সাপ্তাহিক ছুটির মধ্যে পড়েছে।

নির্বাহী আদেশে ছুটি

শবে বরাত ২৯ মার্চ (সোমবার), বাংলা নববর্ষ ১৪ এপ্রিল (বুধবার), শবে কদর ১০ মে (সোমবার), ঈদুল ফিতরের আগে ও পরের দিন ১৩ ও ১৫ মে (বৃহস্পতি ও শনিবার), ঈদুল আজহার আগে ও পরের দিন ২২ ও ২২ জুলাই (মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার) এবং আশুরা ১৯ আগস্ট (বৃহস্পতিবার)।

ঐচ্ছিক ছুটি

মুসলিম পর্ব: শবে মেরাজ ১২ মার্চ (শুক্রবার), ঈদুল ফিতর (ঈদের পরের দ্বিতীয় দিন) ১৬ মে (রোববার), ঈদুল আজহা (ঈদের পরের দ্বিতীয় দিন) ২৩ জুলাই (শুক্রবার), আখেরি চাহার সোম্বা ৬ অক্টোবর (বুধবার) এবং ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহাম ১৭ নভেম্বর (বুধবার)।

হিন্দু পর্ব: সরস্বতী পূজা ১৬ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার), শিবরাত্রি ব্রত ১১ মার্চ (বৃহস্পতিবার), দোলযাত্রা ২৮ মার্চ (রোববার), হরিচাঁদ ঠাকুরের আবির্ভাব ৯ এপ্রিল (শুক্রবার), মহালয়া ৬ অক্টোবর (বুধবার), দুর্গাপূজা (নবমী) ১৪ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার), লক্ষ্মীপূজা ২০ অক্টোবর (বুধবার) এবং শ্যামাপূজা ৪ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার)।

খ্রিষ্টান পর্ব: ইংরেজি নববর্ষ ১ জানুয়ারি (শুক্রবার), ভস্ম বুধবার ১৭ ফেব্রুয়ারি, পূণ্য বৃহস্পতিবার ১ এপ্রিল, পূণ্য শুক্রবার ২ এপ্রিল, পূণ্য শনিবার ৩ এপ্রিল, ইস্টার সানডে ৪ এপ্রিল এবং যিশু খ্রিষ্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) ২৪ ও ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার ও রোববার)।

বৌদ্ধ পর্ব: মাঘী পূর্ণিমা ২৮ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার), চৈত্রসংক্রান্তি ১৩ এপ্রিল (মঙ্গলবার), আষাঢ়ী পূর্ণিমা ২৩ জুলাই (শুক্রবার), মধু পূর্ণিমা (ভাদ্র পূর্ণিমা) ২০ সেপ্টেম্বর (সোমবার) এবং প্রবারণা পূর্ণিমা (আশ্বিনী পূর্ণিমা) ২০ অক্টোবর (বুধবার)।

পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর বাইরে কর্মরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কর্মচারীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটি: বৈসাবি ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীগুলোর অনুরূপ সামাজিক উৎসব ১২ ও ১৫ এপ্রিল (সোমবার ও বৃহস্পতিবার)।

এ বিভাগের আরো খবর