বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভাণ্ডারে বিএবির কম্বল অনুদান

  •    
  • ২৮ অক্টোবর, ২০২০ ১৭:৪৭

শেখ হাসিনা বলেন, ‘শীত শুরু হওয়ার আগেই বিএবি শীতবস্ত্র ও কিছু কম্বল দিতে চেয়েছে; তারা নিয়ে এসেছেন। আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’

প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভাণ্ডারে ২৫ লাখ ৯৫ হাজার কম্বল অনুদান দিয়েছে বেসরকারি ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ ব্যাংকস-বিএবি।

বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিএবির পক্ষ থেকে এই অনুদান দেয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে কম্বল গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস। শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

অনুষ্ঠানে বিএবির চেয়ারম্যান ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য ও পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাতসহ সব ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।

যেসব ব্যাংক অনুদান দিয়েছে, সেগুলোর মধ্যে আছে এবি ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, ইউসিবিএল, উত্তরা ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, প্রাইম ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক প্রভৃতি।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ব্যাংকাররা জাতির প্রয়োজনে সবসময় এগিয়ে আসেন। করোনায়ও তারা আমাদের পাশে ছিলেন। তাদের এই বদান্যতার কারণে আমরা মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি।’

এবার অনেক বৃষ্টিপাত হওয়ায় শীতের প্রকোপ বেশি হতে পারে বলে শঙ্কার কথা বলেন শেখ হাসিনা। বলেন, শীত শুরু হওয়ার আগেই বিএবি শীতবস্ত্র ও কিছু কম্বল দিতে চেয়েছে; তারা নিয়ে এসেছেন। আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।

‘আমরা এটা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারব, সহায়তা করতে পারব।’

করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনীতি যথেষ্ট স্থবির জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটা কেবল বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বে।’

করোনার সময় প্রণোদনার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশই একমাত্র দেশ যারা করোনার শুরু থেকেই প্রণোদনার মাধ্যমে অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছে, ব্যবসায়ীদের সাহায্য-সহযোগিতা করে যাচ্ছে।’

গ্রামীণ অর্থনীতি শক্তিশালী করতে ক্ষুদ্রঋণ প্রদানে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে আরও আন্তরিক হওয়ার আহ্বানও জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, গ্রামীণ অর্থনীতি সমৃদ্ধ করতে পারলে তৃণমূলে গ্রাহক ও প্রতিষ্ঠান উভয়ই লাভবান হবে।

নিজস্ব অর্থায়নে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রস্তুতি চলছে বলেও ইঙ্গিত দেন সরকার প্রধান। সেই সঙ্গে করোনার ‘দ্বিতীয় ঢেউ’ নিয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর