বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

করোনায় আরও ২০ মৃত্যু

  •    
  • ২৭ অক্টোবর, ২০২০ ১৬:১০

আরও এক হাজার ৩৩৫ রোগী শনাক্ত হয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায়। এ নিয়ে দেশে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল চার লাখ এক হাজার ৫৮৬ জনে।

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৮৩৮ জনে।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আরও এক হাজার ৩৩৫ রোগী শনাক্ত হয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায়। এ নিয়ে দেশে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল চার লাখ এক হাজার ৫৮৬ জনে।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১১১টি ল্যাবে ১২ হাজার ৬১৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এখন পর্যন্ত পরীক্ষা করা হয়েছে ২২ লাখ ৮৩ হাজার ৯৬৪টি নমুনা।

নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১০ দশমিক ৫৮ শতাংশ। শনাক্তের মোট হার ১৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ। মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৫ শতাংশ।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৫২৩ জন। এর মধ্য দিয়ে সুস্থ রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে তিন লাখ ১৮ হাজার ১২৩ জন।

করোনায় মৃতদের মধ্যে চার হাজার ৪৯৪ জন পুরুষ (৭৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ) ও এক হাজার ৩৪৪ জন নারী (২৩ দশমিক ২ শতাংশ)।

বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত ২০ জনের মধ্যে ২০ বছরের উপরে একজন। এ ছাড়া ৩০ বছরের উপরে ১ জন, ৪০ বছরের উপরে একজন, ৫০ বছরের উপরে দুই জন, পঞ্চাশোর্ধ্ব তিন জন ও ষাটোর্ধ্ব ১২ জন রয়েছে।

মৃতদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১৭, চট্টগ্রামের দুই ও খুলনার এক জন রয়েছেন। তারা সবাই হাসপাতালে মারা গেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে শনাক্তের সংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ১৮তম। আর মৃত্যুর দিক থেকে ৩১তম।

দেশে করোনা শনাক্তে পরীক্ষা শুরু হয় গত ২১ জানুয়ারি। প্রথম রোগী শনাক্ত হয় ৮ মার্চ।

শুরুতে রোগীর সংখ্যা কম থাকলেও মে থেকে বাড়তে থাকে রোগীর সংখ্যা।

১১৭ দিনের মাথায় গত ৫ জুলাই রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় দেড় লাখ। দুই লাখ হতে সময় লাগে আর ১৩ দিন। এর পাঁচ সপ্তাহে রোগী বাড়ে আরও এক লাখ।

২৬ আগস্ট রোগীর সংখ্যা হয় তিন লাখ। এরপর থেকে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির হার কমতে থাকে।

গত ২১ সেপ্টেম্বর রোগী দাঁড়ায় সাড়ে তিন লাখ। তিন সপ্তাহে রোগী বাড়ে ৫০ হাজার। এরপর ৫০ হাজার রোগী বাড়তে সময় লাগে আরেকটু বেশি। পাঁচ সপ্তাহে রোগী বাড়ে আরও ৫০ হাজার।

এ বিভাগের আরো খবর