বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পেলের শেষ ঠিকানা বিশ্বের সর্বোচ্চ সমাধিক্ষেত্রটি কেমন?

  •    
  • ৪ জানুয়ারি, ২০২৩ ১৫:৫৩

১০ তলা উঁচু মূল সমাধি ভবনসহ অন্য স্থাপনাগুলো ৪.৪ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। ১৯৮৩ সালের মার্চে এর নির্মাণকাজ শুরু হয়, আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মুক্ত করা হয় ১৯৯১ সালে।

ব্রাজিলের ফুটবল সম্রাট পেলেকে সমাধিস্থ করা হয়েছে সাও পাওলোর মেমোরিয়াল নেক্রোপোল একুমেনিকায়। ফুটবল কিংবদন্তিকে সমাহিত করার স্থানটিও অনন্য বৈশিষ্ট্যের।

গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড জানাচ্ছে, সমাধিক্ষেত্রটি বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু। ১০ তলা উঁচু মূল সমাধি ভবনসহ অন্য স্থাপনাগুলো ৪ দশমিক ৪ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। তিন দিনের জাতীয় শোক পালন শেষে বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোরে এই ভবনের নবম তলায় ব্রাজিলিয়ান আইকন পেলেকে সমাহিত করা হয়।

মেমোরিয়াল নেক্রোপোল একুমেনিকা নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৯৮৩ সালের মার্চে, আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মুক্ত করা হয় ১৯৯১ সালে।

সমাধিক্ষেত্রের ভবন ৪.৪ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত

মেমোরিয়াল নেক্রোপোল একুমেনিকা সমাধিক্ষেত্রটি প্রতিষ্ঠা ও এর নকশা করেন আর্জেন্টিনার ব্যবসায়ী হোসে সলোমন উলতসুত, যিনি পেপে উলতসুত নামেও পরিচিত।

মেমোরিয়াল নেক্রোপোল একুমেনিকা সমাধিক্ষেত্রের ডিজাইনার পেপে উলতসুত

মেমোরিয়াল নেক্রোপোল একুমেনিকায় ১৮ হাজার সমাধির জায়গা রয়েছে। সমাহিত দেহ রাখার জন্য প্রতিটি তলায় রয়েছে বাক্স।

১৮ হাজার মৃতদেহ রাখার ব্যবস্থা রয়েছে সমাধিক্ষেত্রটিতে। ছবি: সংগৃহীত

সমাধিঘর ছাড়াও পুরো মেমোরিয়ালে আরও রয়েছে শেষকৃত্য অনুষ্ঠান পালনের জন্য বিশেষ ঘর। মৃতদেহ দাহ করার ব্যবস্থা।

মেমোরিয়াল নেক্রোপোল একুমেনিকারর একটি ফিউনেরাল হল

সমাহিত করার পর সমাধি আলাদাভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থাও রয়েছে। পেলেকেও রাখা হয়েছে এমন একটি বিশেষ কক্ষে। ভবনের এক তলায় তার কক্ষটিতে সাজানো হয়েছে স্টেডিয়ামের আদলে।

পেলেকে রাখা হয়েছে সমাধিক্ষেত্রের বিশেষ একটি কক্ষে

পর্যটকদের জন্য রয়েছে কৃত্রিম ঝরনা-সংবলিত একটি বাগান। এর ছাদে রয়েছে একটি ক্যাফে, যেখানে বসে পর্যটকেরা আশপাশের দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন। শিশুদের জন্য রয়েছে খেলার জায়গা

সমাধিক্ষেত্রে রয়েছে শিশুদের খেলার জায়গা ও বাগান

মজার ব্যাপার হচ্ছে, সমাধিকেন্দ্রটিতে একটি গাড়ির জাদুঘর রয়েছে, সেই সঙ্গে আছে নানা জাতের পাখির সংগ্রহ। ২৪ ঘণ্টা খোলা রেস্তোরাঁসহ সময় কাটানোর নানা ব্যবস্থা রয়েছে এখানে।

এ বিভাগের আরো খবর