বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চিতা ধরতে ৩০০ মানুষ

  •    
  • ২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১২:৩৮

কর্ণাটকের বন বিভাগ চিতাটিকে ধরার অভিযানে নিয়োগ করেছে প্রায় ৩০০ মানুষকে, যাদের মধ্যে রয়েছেন পশু চিকিৎসক, দক্ষ শুটার ও অ্যানেস্থেশিয়া বিশেষজ্ঞ। বাঘটিকে ধরে বনে অবমুক্ত করা হবে, কিন্তু ব্যাপক তোড়জোড়ের পরও সেটি এখন পর্যন্ত অধরা।

ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কর্ণাটকের বেলগমে গত ৫ আগস্ট এক দিনমজুরকে কামড়ে আলোচনায় আসে চিতাটি। হামলায় লোকটি আহত হলেও বেঁচে যান প্রাণে। সেই থেকে শুরু চিতাকে ধরার অভিযান, যা আলোর মুখ দেখেনি প্রায় এক মাসেও।

বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়, শ্রমিকের ওপর হামলে পড়ার পর কয়েকবার বেলগম শহরের গলফ কোর্সের আশপাশে দেখা গিয়েছিল বাঘটিকে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে স্থানীয়দের মধ্যে।

কর্ণাটকের বন বিভাগ চিতাটিকে ধরার অভিযানে নিয়োগ করেছে প্রায় ৩০০ মানুষকে, যাদের মধ্যে রয়েছেন পশু চিকিৎসক, দক্ষ শুটার ও অ্যানেস্থেশিয়া বিশেষজ্ঞ।

বাঘটিকে ধরে বনে অবমুক্ত করা হবে, কিন্তু ব্যাপক তোড়জোড়ের পরও সেটি এখন পর্যন্ত অধরা।

বাঘকে বন্দি করার এ মিশন সফল না হওয়ায় বিরোধীদের তোপে পড়েছেন বিজেপিশাসিত কর্ণাটকের বনমন্ত্রী উমেশ কাট্টি। দাবি উঠেছে তার পদত্যাগের।

বিরোধীদের এ দাবির মুখে কাট্টি বলেছেন, চিতাকে ধরার নিশ্চয়তা পেলে পদত্যাগে রাজি তিনি।

বাঘবন্দি অভিযানের বিষয়ে রাজ্যের অন্যতম শীর্ষ বন কর্মকর্তা বিজয়কুমার গগি বিবিসিকে বলেন, ‘চিতাটিকে দ্রুত ধরতে জনগণের ব্যাপক চাপ রয়েছে। এ কারণে অধিকসংখ্যক মানুষকে এ কাজে যুক্ত করা হয়েছে।’

পরিবেশ সংরক্ষণবাদীদের ভাষ্য, বড় পরিসরের অভিযান এবং সংবাদমাধ্যমের নজরে আনার বিষয়টি হিতে বিপরীত হতে পারে।

চিতারা লাজুক স্বভাবের। প্রাণীটি সচরাচর লোকালয়ে আসে না, তবে বাসস্থান সংকটের কারণে গত কয়েক বছর ভারতের গ্রাম ও শহরে চিতার বিচরণের খবর পাওয়া গেছে।

এ বিভাগের আরো খবর