বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

যুদ্ধ-বিগ্রহ রোধে বুদ্ধের দর্শন ভূমিকা রাখতে পারে: রাষ্ট্রপতি

  •    
  • ১৪ মে, ২০২২ ২০:৪৯

মো. আব্দুল হামিদ বলেন, ‘মহামতি বুদ্ধ একটি সৌহার্দ্য ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব প্রতিষ্ঠায় আজীবন সাম্য ও মৈত্রীর বাণী প্রচার করে গেছেন। অহিংসা পরম ধর্ম- বুদ্ধের এই অমিয় বাণী আজও সমাজে শান্তির জন্য সমভাবে প্রযোজ্য।’

অশান্ত ও অসহিষ্ণু বিশ্বে মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ, যুদ্ধ-বিগ্রহ, ধর্ম-বর্ণ ও জাতিগত হানাহানি রোধসহ সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় গৌতম বুদ্ধের দর্শন ও জীবনাদর্শ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ শনিবার এক বাণীতে এ কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘মহামতি বুদ্ধ ছিলেন জীবের মঙ্গল কামনায় সত্যসন্ধ। পৃথিবীকে সুখী ও শান্তিপূর্ণ করে গড়ে তোলার জন্য তিনি নিরন্তর প্রয়াস চালান। বুদ্ধের চেতনায় ছিল দুঃখ জয়ের মাধ্যমে জীবের মুক্তি কামনা। তিনি মানব জীবনে দুঃখ ও দুঃখের কারণ এবং তা নিবারণের উপায় সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি লাভ করেন, যা চতুরার্য সত্য নামে পরিচিত।’

আব্দুল হামিদ বলেন, ‘মহামতি বুদ্ধ একটি সৌহার্দ্য ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব প্রতিষ্ঠায় আজীবন সাম্য ও মৈত্রীর বাণী প্রচার করে গেছেন। অহিংসা পরম ধর্ম- বুদ্ধের এই অমিয় বাণী আজও সমাজে শান্তির জন্য সমভাবে প্রযোজ্য।

‘প্রাচীনকাল থেকে বাংলার জনপদের সঙ্গে বৌদ্ধ সভ্যতা ও কৃষ্টি গভীরভাবে মিশে আছে। পাহাড়পুর ও ময়নামতি শালবন বিহার তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে এ দেশের সব ধর্মের মানুষ তাদের নিজ নিজ ধর্ম ও আচার-অনুষ্ঠানাদি অত্যন্ত জাঁকজমকভাবে পালন করে আসছে। এটা এ দেশের সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল ঐতিহ্য।’

এ বিভাগের আরো খবর