লাউ পৃথিবীর অন্যতম পুরোনো চাষ হওয়া সবজি। ১৫ হাজার বছর ধরে মানুষ লাউ খাচ্ছে। এর জন্ম আফ্রিকায়।
লাউ বিভিন্ন আকারের হয়। লম্বা, গোলাকার, বোতলের মতো ইত্যাদি। গায়ের রংটাও একেক জাতের একেক রকম। কোনোটা গাঢ় সবুজ, কোনোটা হালকা সবুজ, কোনোটায় শরীরে হরিণের মতো গোল দাগ আছে আবার কোনোটায় আছে সৈনিকদের পোশাকের মতো ডোরাকাটা দাগ।
সৈনিকদের পোশাকের মতো ডোরাকাটা পোশাক পরেছে এই লাউগুলো।
শুকনো লাউয়ের খোল দিয়ে বাদ্যযন্ত্র তৈরি করা যায়। এর মধ্যে আছে তবলা, বাঁয়া, তানপুরা ইত্যাদি।
লাউ দিয়ে তানপুরা বানানো হচ্ছে।
একটি বোঁটাতে সাধারণত একটি লাউ ধরে। তবে অনেক সময় এর ব্যতিক্রমও দেখা যায়। কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে একটি থোকায় ৩৮টি লাউ ধরার রেকর্ড আছে।
এক থোকায় ৩৮টি লাউ।
সবচেয়ে লম্বা লাউ উৎপাদনের রেকর্ডটা একজন কানাডিয়ানের হাতে। অ্যালান ইটনের নামের এই ভদ্রলোকের লাউটা লম্বায় ছিল ১২ ফুট সাড়ে ৫ ইঞ্চি।
মানুষের চেয়েও লম্বা লাউ।
এখন পর্যন্ত জানা সবচেয়ে ভারী লাউয়ের ওজন ছিল ৫ মণ ১৩ কেজি ৪০০ গ্রাম। নিচে সেই লাউয়ের ছবিটা দেখে নাও।
এই লাউটার ওজন ৫ মণ ১৩ কেজি ৪০০ গ্রাম।