টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ চলছে। সে উপলক্ষে জোকস পাঠিয়েছে আমাদের বন্ধু তানভীর।
অভিনন্দন
এক দেশের ক্রীড়ামন্ত্রী আর ক্রিকেট বোর্ডের প্রধানের মধ্যে কথা হচ্ছে।
ক্রীড়ামন্ত্রী: ক্রিকেট ম্যাচ জেতায় আপনাদের অভিনন্দন।
বোর্ডপ্রধান: অভিনন্দন পলকে দিন। সে আমাদের পরাজয় থেকে বাঁচিয়েছে।
ক্রীড়ামন্ত্রী: সে আমাদের ব্যাটসম্যান, নাকি বোলার?
বোর্ডপ্রধান: সে ওই খেলার আম্পায়ার!
আউট
ব্যাটসম্যানের কবজির একটু ওপরে বল লেগে ক্যাচ উঠল। ফিল্ডার বল ধরতেই আম্পায়ার এক আঙুল তুলে ঘোষণা দিলেন, আউট!
ব্যাটসম্যান: সে কী! বল তো আমার হাতে লাগেনি! আউট হলাম কী করে?
আম্পায়ার: আগামীকালের খেলার খবর পাতা দেখে নিয়ো!
নেট অনুশীলন
নেটে অনুশীলনের সময় ব্যাটসম্যানরা কেউই ব্যাটে বল লাগাতে পারছিলেন না। কোচ রেগে গিয়ে ব্যাটসম্যানের হাত থেকে ব্যাট কেড়ে নিয়ে বললেন, ‘এবার আমাকে বল করো, আমি দেখাচ্ছি।'
পরপর ছয়টি বল খেলে কোচ একটি বলও ব্যাটে লাগাতে পারলেন না। তার পর এদিক-ওদিক তাকিয়ে ঝাঁঝের সঙ্গে বললেন, ‘হ্যাঁ, আমি দেখলাম, তোমরা ঠিক এভাবেই খেলছিলে! এখন যাও, ঠিকমতো খেলো!'
রচনা
শিক্ষক ক্লাসের সবাইকে ক্রিকেট খেলার ওপর রচনা লিখতে বললেন। পল্টু ছাড়া সবাই রচনা লিখতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। আর পল্টু লিখল, ‘বৃষ্টির কারণে কোনো ক্রিকেট ম্যাচ হয়নি!’
স্কুল পালানো
বাবা: ঘন্টু, তুই আবার স্কুল পালিয়ে ফুটবল খেলতে গিয়েছিলি?
ঘন্টু: না, বাবা। বিশ্বাস করো, আমি সত্যি বলছি।
বাবা: উঁহু, আমার বিশ্বাস হয় না।
ঘন্টু: আমি ফুটবল খেলতে যাইনি, বাবা, প্রমিজ! এই দেখো, প্রমাণ হিসেবে আমার ব্যাগে ক্রিকেট বল আছে!
ক্রিকেট জোকসগুলো পাঠিয়েছে তানভীর আহমেদ রিপু। সে স্কলাসটিকা স্কুলে পড়ে।
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস পাঠাতে পারো। লিখতে পারো ছড়া, গল্প। পাঠাতে পারো তোমার আঁকা ছবি। লেখার সঙ্গে অবশ্যই তোমার নাম, স্কুলের নাম, কোন ক্লাসে পড় এবং আব্বু বা আম্মুর ফোন নম্বর দেবে।
পাঠানোর ঠিকানা: nbkidzone@gmail.com