বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কেইগি চাচ্চুর স্মার্ট কুমির

  •    
  • ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১১:২৪

কুমির মানুষের মতো স্মার্ট হলে বিশাল মুখের জন্য ওরা খুব সমস্যায় পড়ত। কী সেই সমস্যা? চলো দেখে নেই।

কেইগি চাচ্চু থাকেন জাপানে। কার্টুন আঁকতে ভালোবাসেন।

একদিন তিনি ভাবলেন, ‘কুমির যদি মানুষের মতো স্মার্ট হয়ে যেত, তাহলে কেমন হতো? তারা দুই পায়ে হাঁটত, কোট-টাই পরত, গান গাইত, খেলত নানা রকম খেলা।’

এটা ভেবে তিনি খুব একটা মজা পেলেন না।

তিনি ঠিক করলেন, স্মার্ট কুমির আঁকবেন।

আঁকতে গিয়ে বুঝতে পারলেন, কুমির মানুষের মতো স্মার্ট হলে বিশাল মুখের জন্য ওরা খুব সমস্যায় পড়ত।

কি সেই সমস্যা? চলো দেখে নেই।

স্মার্ট কুমিররা ভায়োলিন বাজাতে পারত না।

ট্রাম্পেট বাজাতেও তাদের সমস্যা হতো।

বাস্কেটবল খেলতে গিয়ে নাক আগেই বাস্কেটে লেগে যেত।

মোজার গন্ধ সবার আগে ওরাই পেত।

মাস্কের ফিতা হতো অনেক বড়।

সেলফি নিতে গেলে নাকের ছবি ছাড়া আর কিছু আসত না।

সিটি স্ক্যান করতে গিয়েও ঝামেলা পোহাতে হতো।

ল্যাপটপ খুলতে গেলে থুতনিতে আটকে যেত।

নভোচারী কুমিরদের গোল হেলমেটে চলত না।

টেবিল ল্যাম্পের আলো লম্বা মুখেই আটকে যেত।

বই পড়তে হতো মুখের ওপরে রেখে।

মুখের কারণে বাদ্যযন্ত্রও বাজাতে পারত না।

বক্সিং প্র্যাক্টিসেও হতো বিরাট ঝামেলা।

ভারোত্তলনের সময় মুখটাই হতো বড় বাধা।

টেনিস বলটা নাকের ওপরে আগেই ড্রপ খেত।

মালপত্র আনা-নেয়া করতেও কষ্ট হতো।

জুডো খেলতে গিয়ে আগেই নাকের সঙ্গে নাক লেগে যেত।

রান্না করতে গিয়ে চুলার আগুনে মুখ পুড়ত।

এ বিভাগের আরো খবর