১. ক্লাস ওয়ানের পিন্টুকে স্যার জিজ্ঞেস করল, ‘বলতো পিন্টু, সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী কোনটি?’
পিন্টু: হাতি স্যার!
শিক্ষক: কেন?
পিন্টু: দেখেন না স্যার, হাতি খুশিতে সব সময় তার দাত বের করে রাখে।
একদিন শিক্ষক তার ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘বলো তো দেখি, মুরগি কেন জিরাফের মতো লম্বা হয় না?’
ছাত্র মাথা চুলকে বলল, ‘স্যার, তাহলে তো মুরগি ডিম পাড়ার সাথে সাথে ডিমটা মাটিতে পড়ে ফেটে যেত, আমাদের আর ডিম খাওয়া হতো না!’
২. শিক্ষক: বলতো এভারেস্ট কোথায়?
ছাত্র: জানি না।
শিক্ষক: এটাই জানো না! কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাঁড়ালেই সব জানতে পারবে!
ছাত্র: কেন স্যার? কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাঁড়ালে এভারেস্ট দেখা যাবে?
৩. শিক্ষক: বলো তো, কোনটি সবচেয়ে দরকারি জিনিস, সূর্য না চাঁদ?
ছাত্র: চাঁদ, স্যার।
শিক্ষক: কীভাবে?
ছাত্র: সূর্য আমাদের দিনের বেলা আলো দেয়। তখন তো আমাদের আলোর দরকার নেই। আর যখন চারদিক অন্ধকার থাকে তখন চাঁদ আমাদের রাতে আলো দেয়।
৪. শিক্ষক: শেরশাহ প্রথম ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন।
ছাত্র: কেন স্যার, এর আগে কি ঘোড়ারা ডাকতে পারতো না?
৫. স্যার: মিঠু, বলতো গরু আমাদের কী দেয়?
মিঠু: গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!
৬. অঙ্কের ক্লাশ চলছে। শিক্ষক এক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘১৫ জন মিলে একটা দেয়াল গাঁথতে ১২ ঘণ্টা সময় লাগে। ৫ জন মিলে সেই দেয়াল গাঁথতে কতক্ষণ সময় লাগবে?’
ছাত্র: ঐ দেয়াল আবার গাঁথতে যাবে কেনো? দেয়াল তো আগের ১৫ জনই গেঁথে দিয়েছে!
জোকসগুলো পাঠিয়েছে আমাদের বন্ধু রাফি ইসলাম।
সে হোপ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে।
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস পাঠাতে পার। লিখতে পার ছড়া, গল্প, আঁকতে পারো ছবি। লেখার সঙ্গে অবশ্যই তোমার নাম, স্কুলের নাম, কোন ক্লাসে পড় এবং আব্বু বা আম্মুর ফোন নম্বর দেবে।
পাঠানোর ঠিকানা: nbkidzone@gmail.com