আঠা আমরা সবাই চিনি। কাগজ কিংবা খেলনা জোড়া দিতে আমরা আঠা ব্যবহার করি। চলো আজ আঠা সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য জেনে নিই।
১. কোনো কোনো গাছকে কাটলে এক ধরনের আঠালো পদার্থ পাওয়া যায়। প্রথম দিকে এই প্রাকৃতিক আঠাই ব্যবহার করা হতো। পরবর্তীতে মৃত জীবজন্তুর পা, চামড়া, হাড় ফুটিয়েও আঠা তৈরি করা হতো।
২. ১৯৪২ সালে আমেরিকান বিজ্ঞানী হ্যারি কুভার দুর্ঘটনাবশত আবিষ্কার করেন সিয়ানোয়াক্রিলেইট। এটাই এখন সুপার গ্লু নামে পরিচিত।
৩. আট হাজার বছর আগেও মানুষ প্রাকৃতিক আঠা ব্যবহার করত বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। তবে আঠা ব্যবহার করার সবচেয়ে প্রাচীন প্রমাণ মেলে পিরামিডে। রাজা তুতানখামুনের কফিনে আঠা ব্যবহার করা হয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছেন।
৪. প্রথম আঠার কারখানা খোলা হয় ১৬৯০ সালে, নেদারল্যান্ডসে।
৫. আটা, ময়দা এমনকি ভাত দিয়েও আঠা বানানো যায়।