তিনি তরমুজ কেটে দারুণ দারুণ সব জিনিস বানান। তার মধ্যে আছে কচ্ছপ, পাখি, মানুষ, ভূত আরও কত কিছু।
তরমুজ খেতে দারুণ মজা, তাই না?
শুধু কি খেতে মজা?
তরমুজ কিন্তু নানা কাজের কাজি।
চাইলেই এটাকে কেটে ভাস্কর্য বানানো যায়।
ইতালিয়ান চাচ্চু ভ্যালেরিয়ানো ফাটিকার কথাই ধরো।
তিনি তরমুজ কেটে দারুণ দারুণ সব জিনিস বানান।
তার মধ্যে আছে কচ্ছপ, পাখি, মানুষ, ভূত আরও কত কিছু।
ছোট্ট একটা ছুরি আর একটা তরমুজ হলেই আর কিছু লাগে না তার।
কাজে লেগে পড়েন।
একবার তিনি বানিয়েছিলেন ড্রাগন।
কীভাবে সেটা কারেছিলেন, একবার দেখে নাও।
এই তরমুজটাকেই ড্রাগন বানানো হবে।
কাজ শুরু করে দিয়েছেন ফাটিকা চাচ্চু।
ড্রাগন বানানোর কাজ অনেকটাই এগিয়েছে।
ড্রাগনের চোখটা কেমন হয়েছে বলো তো।
তরমুজ ড্রাগন রেডি। এক্ষুনি ওর নাক-মুখ দিয়ে আগুন বের হবে।