যারা ভাবো, মাটির বুকে এত্ত এত্ত গাছ, তাদের বলি মাটির উপরে যত গাছ দেখা যায়, তার চেয়ে ৮৫ ভাগ বেশি গাছ আছে সমুদ্রের তলদেশে।
মিসরের এক সময়ের রানি ক্লিওপেট্রার নাম শুনেছো? তোমরা খেলতে গিয়ে যেমন মাঝে মধ্যে মুখে নকল দাড়ি পরো, তেমনি রানি ক্লিওপেট্রাও সিংহাসনে বসে রাজকার্য দেখাশোনার সময় নকল দাড়ি পরতেন।
চোর তাড়াতে অনেকে বাড়িতে কুকুর পোষো। বিড়াল পোষো মনের
শান্তির জন্য। তবে চোর তাড়াতে না পারলেও বিড়াল কিন্তু ভয় দেখিয়ে ভালুককেও গাছে তুলে দিতে পারে।
জেব্রার গায়ে সাদার মধ্যে কালো, নাকি কালোর মধ্যে সাদা দাগ কাটা থাকে? অনেকে মনে করে কলোর মধ্যে সাদা। আসলে জেব্রার সাদা রঙের গায়ে কালো দাগই কাটা থাকে।
পেঁচাই একমাত্র পাখি, যে কিনা পুরোপুরি ২৭০ ডিগ্রি কোণে মাথা ঘোরাতে পারে।
যারা চিড়িয়াখানায় শোয়া-বসা অবস্থায় কুমির দেখেছো, তারা হয়তো ভাবো, কুমির অকর্মার ঢেঁকি; কিছুই পারে না। আসলে তা নয়। একটা কুমির ঘণ্টায় ১১ মাইল গতিতে সাঁতার কাটতে পারে।
অনেকে ভাবো, গোল্ডফিশ বেশি দিন বাঁচে না। আসলে তা নয়। একটা গোল্ডফিশ প্রায় ৪৩ বছর বেঁচে ছিল।
আফ্রিকার বাওবাব গাছের গুঁড়ির ভেতর আরাম করে ২০ জন মানুষ বসে থাকতে পারে।
আমাদের দেশেও কিন্তু বাওবাব গাছ দেখা যায় রমনা পার্ক আর ধানমন্ডি লেকের পাড়ে। তবে এর সংখ্যা মাত্র দুটি। যাচাই করার জন্য কেউ আবার চুপি চুপি বাওবাব গাছ খুঁজে তার ভেতর ঢুকে পড়ো না।