বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এরদোয়ানকে তৃতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের সমর্থন

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২২ মে, ২০২৩ ২৩:৪৮

ওগান বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এরদোয়ানের যে অবিচল সংগ্রাম, সেটি বিবেচনা করেই তাকে সমর্থন দেয়া হচ্ছে।’

তুরস্কে গত সপ্তাহে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফল সরকার গঠনযোগ্য না হওয়ায় দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণ হবে ২৮ মে। প্রথম দফার নির্বাচনে তৃতীয় অবস্থানে থাকা সিনান ওগান এবার তুরস্কের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির (একে) প্রার্থী রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে সমর্থন দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।

সোমবার তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি।

আল জাজিরার খবরে বলা হয়, তার দলের সমর্থনে এরদোয়ান আবারও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন ওগান। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের সিদ্ধান্ত দেশ ও জাতির জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত হবে।’

ওগান বলেন, ‘নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বর্তমান সংসদকেই নেতৃত্ব দেবেন। অন্যদিকে কামাল কিলিচদারোগলুর জাতীয়তাবাদী জোট ২০ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা একে পার্টির বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত সাফল্য প্রদর্শন করতে পারেনি। সে সঙ্গে দেশের ভবিষ্যতের ব্যাপারে এমন কোনো দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি যা আমাদের সন্তুষ্ট করতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এরদোয়ানের যে অবিচল সংগ্রাম, সেটি বিবেচনা করেই তাকে সমর্থন দেয়া হচ্ছে।’

প্রথম দফা নির্বাচনের পর রোববার (২৮ মে) ভোটের মাধ্যমে তুরস্কের জনগণ রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান অথবা তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল কিলিচদারোগলুকে আগামী ৫ বছরের জন্য তাদের দেশ পরিচালনায় নির্বাচিত করবেন। এর মধ্যে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানালেন নির্বাচনে তৃতীয় প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যানসেস্ট্রাল অ্যালায়েন্সের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ওগান সিনান।

১৪ মে অনুষ্ঠিত প্রথম দফার নির্বাচনে ৪৯.৫২ শতাংশ ভোট পান এরদোয়ান। অন্যদিকে কিলিচদারোগলু পান ৪৪.৮৮ শতাংশ ভোট। কিন্তু তুরস্কের আইন অনুসারে কোনো প্রার্থীকে সরকার গঠন করতে হলে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ ভোট পেতে হয়। এর ফলে দ্বিতীয় দফায় পুনরায় নির্বাচনের তারিখ ঠিক করে দেশটির নির্বাচন কমিশন।

প্রথম দফার নির্বাচনে ৫.১৭ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় হন ওগান। কিন্তু বিশ্লেষকরা বলছেন, দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে মূল দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর জয়ে ‘ট্রাম্পকার্ড’ হতে পারেন তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর