বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ে রইল বাকি দুই

  •    
  • ২১ জুলাই, ২০২২ ০৮:৪৯

সেপ্টেম্বরের শুরুতেই যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের পুরো প্রক্রিয়া শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই সময়ে জনসন আনুষ্ঠানিকভাবে তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার পদ ছেড়ে দেবেন এবং ডাউনিং স্ট্রিট ছেড়ে চলে যাবেন। ঋষি সুনাক বা লিস ট্রাস ডাউনিং স্ট্রিটে আসবেন।  

বরিস জনসনের পদত্যাগের পর যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে দেশটির কনজারভেটিভ পার্টির আইনপ্রণেতারা পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে চূড়ান্ত দুই প্রার্থীকে নির্বাচিত করেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংবাদ প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল পাবলিক রেডিওর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী পদে চূড়ান্ত দুই প্রার্থী দেশটির সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিস ট্রাস।

এর আগে প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পেনি মর্ডান্ট ১০৫ ভোট পেয়ে ছিটকে পড়েন।

দৌড়ে টিকে থাকা সুনাক কনজারভেটিভ সংসদ সদস্যদের কাছ থেকে পেয়েছেন ১৩৭ ভোট আর লিস ট্রাস পেয়েছেন ১১৩ ভোট।

বুধবার বিকেলে ফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই লিস ট্রাস এক টুইট বার্তায় তার প্রতি আস্থা রাখার জন্য দলীয় আইন প্রণেতাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। ঋষি সুনাকও টুইট বার্তায় সহকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

Thank you for putting your trust in me.I’m ready to hit the ground running from day one.#LizForLeader pic.twitter.com/bCKE1LG94o

— Liz for Leader (@trussliz) July 20, 2022

লড়াই থেকে ছিটকে পড়লে মর্ডান্ট টুইট বার্তায় বলেছেন, একসঙ্গেই এগিয়ে যাবেন তারা।

আশা করা হচ্ছে, সেপ্টেম্বরের শুরুতেই পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের পুরো প্রক্রিয়া শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই সময়ে জনসন আনুষ্ঠানিকভাবে তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার পদ ছেড়ে দেবেন এবং ডাউনিং স্ট্রিট ছেড়ে চলে যাবেন। ঋষি সুনাক বা লিস ট্রাস ডাউনিং স্ট্রিটে আসবেন।

মূলত ঋষি সুনাকের পদত্যাগের কারণেই চাপে পড়েন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এরপরই সুনাকের পথে অন্য মন্ত্রীরা হাঁটা শুরু করলে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করেন বরিস জনসন। পরে তিনি দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিতে বাধ্য হন।

বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিস ট্রাস বরিস জনসন ইস্যুতে পুরোটা সময় তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুগত থেকেছেন।

ঋষি সুনাক যেখানে বলছেন, আসন্ন পরিস্থিতি মোকাবিলায় কর বাড়ানোর বিকল্প নেই। সেখানে লিস ট্রাস প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলে কর কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

এ বিভাগের আরো খবর