বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

১০ শতাংশ সামরিক সম্পদ হারিয়েছে রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

  •    
  • ৯ মার্চ, ২০২২ ১১:২২

গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, এরই মধ্যে রাশিয়া তার সামরিক সরঞ্জামের ৮ থেকে ১০ শতাংশ হারিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ট্যাংক, যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, আর্টিলারি কামান ও অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ইউক্রেনে রুশ সামরিক অভিযান চলছে। পশ্চিমা দেশগুলো দাবি করে আসছে, এই অভিযানে ব্যাপক প্রতিরোধ ও ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়েছে রাশিয়া। তবে রাশিয়া ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার করলেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির দাবি অস্বীকার করে আসছে।

সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, এরই মধ্যে রাশিয়া তার সামরিক সরঞ্জামের ৮ থেকে ১০ শতাংশ হারিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ট্যাংক, যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, আর্টিলারি কামান ও অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম।

ইউক্রেনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, রুশ সেনাদের হামলায় ইউক্রেনীয় সশস্ত্র বাহিনীরও একই শতাংশ সামরিক সম্পদ ধ্বংস হয়েছে।

গত সপ্তাহেই সিএনএন জানায়, রাশিয়া তার সামরিক সম্পদের ৩ থেকে ৫ শতাংশ হারিয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সংখ্যাটি দ্বিগুণ হয়ে গেছে।

ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরুর পর এ পর্যন্ত ১২ হাজারেরও বেশি রুশ সেনা নিহত হয়েছে, মঙ্গলবার এমন দাবি করেছে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী।

ইউক্রেনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ পর্যন্ত ৪৮টি রুশ বিমান, ৮০টি হেলিকপ্টার, ৩০৩টি ট্যাংক, ১ হাজার ৩৬টি সাঁজোয়া যান, ১২০টি কামান, ৫৬টি রকেট লঞ্চার সিস্টেম ও ২৭টি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে।

এদিকে গত সপ্তাহে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইউক্রেনে হতাহতের প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়, অভিযান শুরুর পর এ পর্যন্ত ৪৯৮ জন রুশ সেনা নিহত ও ১ হাজার ৫০০ জন আহত হয়েছেন।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণার কিছুক্ষণের মধ্যেই রুশ সেনারা ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করেন।

দেশটিকে ‘অসামরিকায়ন’ ও ‘নাৎসিমুক্তকরণ’ এবং দোনেৎস্ক ও লুহানস্ককে রক্ষা করার জন্যই এমন সামরিক পদক্ষেপ বলে দাবি করে আসছে রাশিয়া।

জাতিসংঘ জানিয়েছে, যুদ্ধ থেকে বাঁচতে ইউক্রেন ছেড়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে ২০ লাখ মানুষ।

এ বিভাগের আরো খবর