বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

গৃহযুদ্ধ নিয়ে অস্ত্রবিরতিতে সম্মত ইউক্রেন-রাশিয়া

  •    
  • ২৭ জানুয়ারি, ২০২২ ১২:০৭

২০১৯ সালের পর এই প্রথমবার ইউক্রেন ও রাশিয়া ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে ইউক্রেনীয় বাহিনীর সংঘর্ষের বিষয় নিয়ে জার্মানি ও ফ্রান্সের সঙ্গে এক যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে সম্মত হয়েছে।

পূর্ব ইউরোপে উত্তেজনার মাঝেই ইউক্রেনে চলমান গৃহযুদ্ধ নিয়ে রাশিয়া ও ইউক্রেন অস্ত্রবিরতিতে সম্মত হলো।

দ্য মস্কো টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্রান্সের কূটনীতিকদের মধ্যস্ততায় প্যারিসে মস্কো ও কিয়েভের প্রতিনিধিদলের দীর্ঘ ৮ ঘণ্টা আলোচনার পর দেশ দুটি অস্ত্রবিরতিতে সম্মত হয়েছে।

আলোচনায় ইউক্রেনের নেতৃত্ব দিয়েছেন দেশটির ডেপুটি চিফ অফ স্টাফ দিমিত্রি কোজাক এবং রাশিয়ার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন ফ্রান্সে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সেই মেশকভ।

ফ্রান্স অস্ত্রবিরতি সম্মত হওয়ার ঘটনাকে ‘শুভ সংকেত’ হিসেবে দেখছে।

২০১৯ সালের পর এই প্রথমবার ইউক্রেন ও রাশিয়া ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে ইউক্রেনীয় বাহিনীর সংঘর্ষের বিষয় নিয়ে জার্মানি ও ফ্রান্সের সঙ্গে এক যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে সম্মত হয়েছে।

এই ৪টি দেশ ২০১৪ সাল থেকেই পূর্ব ইউক্রেনে রুশ অধ্যুষিত অঞ্চলে শান্তি আনায়নে কাজ করে যাচ্ছে।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোর একজন সহযোগী ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক আগ্রাসনের হুমকির বিষয়ে এই সম্মতিতে আসেনি। এটি ২০১৪ সাল থেকে পূর্ব ইউরোপে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে ইউক্রেনের সংঘাতের সমাধানের লক্ষ্য নিয়ে দুই পক্ষ অস্ত্রবিরতিতে সম্মত হয়েছে।

এদিকে রাশিয়ার সেনারা ইউক্রেনের পূর্ব সীমান্তে প্রায় ১ লাখ সেনা মোতায়েন করে। ফলে কিয়েভ আশঙ্কা প্রকাশ করে, দেশটি যে কোনো সময় আগ্রাসন চালাতে পারে। এই বিষয়ে ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার দফায় দফায় আলোচনাতেও কোনো মীমাংসা হচ্ছে না।

ন্যাটোর দাবি, রাশিয়াকে অবশ্যই সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে হবে ও কূটনৈতিক উপায়ে সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হতে হবে। ওদিকে রাশিয়াও পূর্ব ইউরোপে ন্যাটোর প্রভাব কমিয়ে আনার দাবি করেছে। তবে এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে যুদ্ধের সম্ভাবনা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর